হরিদেবপুরকাণ্ডে পুলিশের হাতে এল সিসিটিভি ফুটেজ। এরপরে এলাকার সিসিটিভি খতিয়ে দেখতেই, দুই যুবকের গতিবিধিতে ধোঁয়াশা লাগল পুলিশের।
এবারের ভোটে উত্তরপ্রদেশে যোগীই ছিলেন বিজেপি-র মুখ, মোদী নন। সেটা অনেক আগেই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল।
উত্তরপ্রদেশে গেরুয়া ঝড়ে বিরোধীরা ধরাশায়ী হওয়ার বিষয়টি দেখেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, "২০১৪ সালে নতুন ধারার প্রশাসন ও রাজনীতি চালু করেছিলেন। আর সেই বিষয় নিয়েই বরাবর কথা বলতেন তিনি। আমার মনে হয় তারই পরিণাম উত্তরপ্রদেশের এই নির্বাচনে জয়।"
ফের বিপুল ক্ষমতা নিয়ে মসনদে বসতে চলেছেন যোগী আদিত্যনাথ। কিন্তু করোনা সঙ্কট হোক বা দেশজোড়া কৃষক আন্দোলনে বারাবার যোগীর মুখ পুড়লেও কি করে এত বড় জয় ছিনিয়ে নিলেন তিনি ?
বর্তমান উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় বিজেপির বিধায়কের সংখ্যা ৩১২ জন। অন্যদিকে প্রধান বিরোধী দল সপার বিধায়ক সংখ্যা মাত্র ৪৭। অন্যদিকে বহুজন সমাজ পার্টির (BSP)-র বিধায়ক রয়েছে ১৯ জন। তবে গতবারের বিজেপির জয়ের পিছনে অনেকটাই কাজ করেছিল নরেন্দ্র মোদী হাওয়া।
কৃষ্ণা ভট্টাচার্য নির্বাচনী গতকাল রাতে কার্যালয় থেকে ফেরার সময় ২৪ পল্লির কাছে তাঁকে কয়েকজন ঘিরে ধরে। এরপর মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। দুটো পায়ে আঘাত লাগে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়।
উত্তরপ্রদেশে দ্বিতীয় দফার ভোট হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি। এমতবস্থায় সমাজবাদী পার্টির সভাপতি অখিলেশ যাদব সংবাদমাধ্যমের একটি বিশেষ ইন্টারভিউয়ে রাজ্যের কৃষক, যুব, আইনশৃঙ্খলা এবং কর্মসংস্থান নিয়ে বিজেপি সরকারকে ফের কড়া আক্রমণ করেছেন।
উত্তরপ্রদেশ নির্বাচন ২০২২ (UP Elections 2022)-এর আগে একটি অভিনব প্রচারমূলক ভিডিও তৈরি করল বিজেপির (BJP)। যোগী আদিত্যনাথের (Yogi Adityanath) সেই প্রচার ভিডিও শেয়ার করলেন আরপিজি গোষ্ঠীর (RPG Group) চেয়ারপার্সন হর্ষ গোয়েঙ্কা (Harsh Goenka)।
১০ তারিখেই উত্তরপ্রদেশে রয়েছে প্রথম দফার নির্বাচন। এদিকে তার আগেই উত্তরপ্রদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে সমাজবাদী পার্টির সমর্থনে অখিলেশের হয়ে জোরালো প্রচার করলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দোপাধ্যায়।
আসলে জনসংখ্যার নিরিখে উত্তরপ্রদেশ দেশের সবথেকে বড় রাজ্য। আর এখানে যদি বিজেপি হেরে যায়, তাহলে ২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনেও বিজেপি হারবে। তাই মঙ্গলবার প্রচার সভা থেকে অখিলেশের পাশে বসে উত্তরপ্রদেশবাসীর কাছে এই আর্জি জানান মমতা।