সম্প্রতি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে কোনও খবর প্রকাশ করা নিয়ে একগুচ্ছ নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। তারই বিরুদ্ধে বিরোধী দলগুলির অভিযোগকে চূড়ান্ত কটাক্ষ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
উদ্ধব ঠাকরে বলেন যে, তিনি হিন্দুত্ববাদী মতাদর্শী ভি ডি সাভারকারকে নিজের শ্রদ্ধার পাত্র হিসাবে বিবেচনা করেন। পাশাপাশি তিনি এও বলেন, “মোদীকে প্রশ্ন করা কখনওই ভারতকে অপমান করা নয়। কারণ, মোদীই সমগ্র ভারত নন।”
একনাথ শিন্ডের গোষ্ঠী শিবসেনার নাম, নির্বাচনী প্রতীক এবং মহারাষ্ট্র বিধানসভায় অবস্থিত পার্টি অফিসের দখল পায়। সোমবার, একনাথ শিন্ডে বলেছিলেন যে তিনি মুম্বাইতে শিবসেনা ভবন এবং উদ্ধব ঠাকরে গোষ্ঠীর অন্যান্য সম্পত্তি দাবি করবেন না।
নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তের পর এক ধাক্কায় উদ্ধবের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হয় তাঁর বাবার গড়া দল। কমিশনের এই সিদ্ধান্তের পরে, উদ্ধবের হাতে মাত্র তিনটি বিকল্প ছিল।
উদ্ধব ঠাকরের নাম না নিয়ে, অমিত শাহ বলেছিলেন যে ২০১৯ বিধানসভা নির্বাচনের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর পদ ভাগ করে নেওয়ার বিষয়ে কোনও ঐকমত্য ছিল না।
রবিবার সকালে ষষ্ঠ রাউন্ডের গণনা অনুযায়ী সাত আসনের মধ্যে চারটে আসনে এগিয়ে রয়েছে বিজেপি। বিহার রাজ্যে মোট ২টি আসনে এগিয়ে আছে আরজেডি দল।
সূত্রের খবর বিধায়করা শুধুমাত্র স্ত্রী ও পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারছেন। আর সেই কারণেই উদ্ধব ঠাকরের স্ত্রী রশ্মি বিধায়কদের স্ত্রীর মাধ্যম দিয়েই তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা শুরু করেছেন।
শিবসেনার প্রতিষ্ঠাতা বালাসাহেব ঠাকরের নাম নিয়ে উদ্ধব শিবির আর একনাথ শিন্ডের মধ্যে টানাটানি শুরু হয়ে গেছে বলেও মনে করছে রাজনৈতিক মহল। এক নজরে দেখে নিন মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক সংকটের বর্তমান ছবিটা।
যত দিন যাচ্ছে ততই বাড়ছে মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক সংকট। গত দিন ছয়েক ধরেই মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে টানাপোড়েন চলছে।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগে দূর্দান্ত চাল বিজেপি-র। যার জেরে একদিকে যেমন মহারাষ্ট্রে শিবসেনা-এনসিপি ও কংগ্রেস জোট সরকারের পতন ঘটল, তেমনি রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধী শিবিরের দিকে থাকা শিবসেনার ভোট ব্যাঙ্কেও পতন ঘটল।