সঙ্কটের সময়ে মালদ্বীপকে ভারত ৪.৫ বিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছিল। এ ছাড়া করোনার মতো কঠিন সময়ে ভারত উপমহাদেশের দেশে জীবন রক্ষাকারী ভ্যাকসিনের চালান পাঠিয়েছিল।
মঙ্গলবারই নিজের অফিশিয়ায় এস হ্যান্ডেল (পূর্বতন টুইটার) থেকে একটি পোস্ট শেয়ার করে জি-২০-এর গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলি ব্যাখ্যা করেছেন।
নয়া দিল্লির ঘোষণায় রাশিয়ার নাম নেই, ইউক্রেনে যুদ্ধের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, বললেন বিদেশমন্ত্রী।
বিদেশমন্ত্রী উল্লেখ করেছেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদী আমাকে দেশবাসীর স্বার্থকে সামনে রেখে সমস্ত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছিলেন। অতীতে কোনও প্রধানমন্ত্রী দেশের বিদেশমন্ত্রীকে এরকম স্বাধীনতা দেননি।”
সম্প্রতি নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে একটি ছবি আপলোড করেছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী, সেই ছবি নিয়েই ভিন্ন ভিন্ন মতে ভাগ হয়ে গেল ইন্টারনেট দুনিয়া।
জয়শঙ্কর এবং রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ গোয়ায় এসসিও বৈঠকের ফাঁকে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করেন। দুই নেতা দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক, বৈশ্বিক এবং বহুপাক্ষিক সহযোগিতা পর্যালোচনা করেন।
একদিন আগে বিদেশমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর পশ্চিমী দেশগুলোকে টার্গেট করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন যে পশ্চিমীদের অন্যদের সম্পর্কে মন্তব্য করার একটি খারাপ অভ্যাস রয়েছে। তারা মনে করে এটা তাদের একধরনের ঈশ্বর প্রদত্ত অধিকার।
ভারত-চিন সীমান্ত সমস্যা নিয়ে আলোচনা এস জয়শঙ্কর ও চিনা বিদেশ মন্ত্রীর মধ্যে। সোশ্যাল মিডিয়ায় জানালেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী।
আর্থিক সংকটে ভোগা পাকিস্তানকে কোনও সাহায্য করবে না বলে ইঙ্গিত দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়ঙ্কর। তিনি বলেন, পাকিস্তান সন্ত্রাসবাদ তৈরির কারখানা
জয়শঙ্করকে আক্রমণ করে, সুপ্রিয়া শ্রীনেট বলেন, 'একই সাক্ষাত্কারে এস জয়শঙ্কর বড়াই করেছেন যে তিনি চিনে সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী রাষ্ট্রদূত ছিলেন। আপনি যা বলছেন, সে অনুযায়ী বিশ্বের পরাশক্তিগুলোর সামনে ছোট দেশগুলোর লড়াই করা উচিত নয়।