মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছিলেন, কোনও আবাসনে ৪ থেকে ৫ জন করোনায় আক্রান্ত হলেই সেই এলাকাকে মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হবে। কনটেনমেন্ট জোন ছাড়াও বাজার, জনবহুল রাস্তা স্যানিটাইজ করা হবে।
রায়গঞ্জে কিছুদিন স্বাভাবিক থাকার পর আবারও কোভিড নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে রায়গঞ্জ পৌর এলাকায়। করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় রায়গঞ্জের চারটি ওয়ার্ডকে মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
ফিরহাদের দাবি, "জ্বর, সর্দি, কাশি হলেও কলকাতার ৮০ শতাংশের মধ্যে কোনও উপসর্গ নেই। ২০ শতাংশের মধ্যে উপসর্গ রয়েছে। আবার তার মধ্যে তিন শতাংশ রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হচ্ছে।"
বেনিয়া গ্রাম চত্বরে কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। সেইসঙ্গে মেডিকেল টিম সহ পুলিশ আধিকারিকদের নিয়ে গঠন করা হয়েছে স্পেশাল গ্রুপ।
বহরমপুর শহরেই ১২টি কন্টেনমেন্ট জোন করা হয়েছে। সেই মতো এদিন ওই এলাকাগুলি জেলা প্রশাসনের তরফে পরিদর্শন করেন প্রশাসনের ৩ সদস্যের উচ্চ আধিকারিকদের নিয়ে গঠিত একটি দল।
করোনা দমনে যথেষ্ট সক্রিয় প্রশাসন। বাসিন্দাদের সতর্ক করতে মাইকে করে প্রচার করা হচ্ছে। বাজার এলাকায় ঘুরে ঘুরে প্রচার করছেন পুরসভার কর্মীরা। এমনকী, মাস্ক না পরলে করা হচ্ছে গ্রেফতার।
সংক্রমণের উপর রাশ টানতে ফের কনটেনমেন্ট জোন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে নবান্নের তরফে। কলকাতায় ২টি সেফ হোম চালু করা হচ্ছে।