করোনভাইরাস সত্যিই একটি ভীতিকর সময় ছিল যা মানুষ এখনও সহজে ভুলতে পারেনি এবং একটি নতুন আকারে আবার করোনা ভাইরাস আসার আশঙ্কা রয়েছে।
নিপা ভাইরাসে আক্রান্ত হলে রোগী উচ্চ জ্বর, গলা ব্যথা, মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট, অ্যাটিপিকাল নিউমোনিয়ার মতো উপসর্গ দেখতে পাবেন। যদি সংক্রমণ খুব বেশি ছড়িয়ে পড়ে, তবে ব্যক্তিটি এনসেফালাইটিসের শিকারও হতে পারে এবং ৪৮ ঘন্টার জন্য কোমায় যেতে পারে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কোভিড ১৯ কে জরুরি বিভাগ থেকে বাদ দেওয়ার ঘোষণা করেছে। তিনি বলেন, "এখন কোভিড নিয়ে চিন্তা করবেন না। কোভিড মহামারীই উদ্বেগের একমাত্র কারণ নয়। আমাদের প্রতিটি পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।
করোনার পর একাধিক ভাইরাসে আগমন ঘটেছে ভারতে। তবে, অনেকের মতে H3N2 ভাইরাস বাড়াচ্ছে অধিক উদ্বেগ। তাই সকলের মনে একটা প্রশ্ন, H3N2 ভাইরাস কি করোনার মতো প্রভাব ফেলবে ভারতে? দেখে নিন কী রয়েছে জ্যোতিষ গণনায়।
চোট মুক্ত হয়ে ভারতীয় দলের (Team India)ফেরার আগে ফের ধাক্কা কেএল রাহুলের (KL Rahul)। করোনা ভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত হলেন তারকা ক্রিকেটার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যাওয়া নিয়ে অনিশ্চিয়তা।
করোনা আতঙ্কের জের কিছুতেই কাটিয়ে উঠতে পারছে না গোটা বিশ্ব। দেশ জুড়ে ফের শুরু হয়েছে লাগামছাড়া সংক্রমণ। এই নিয়ে টানা তিনদিন দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার পার করল।
সারা বিশ্ব করোনার ধাক্কা সামলাতে যখন জেরবার, তখন মিলল ফ্লোরোনার (Florona) হদিশ। কিছুদিন আগেই এই ভাইরাসের সন্ধান মিলেছে। এবার শিশুদের শরীরে মিলছে ভাইরাস। এটি প্রথম পাওয়া গিয়েছিল ইজরায়েলে। এরপর তা ছড়িয়ে পড়েছে আমেরিকাতেও। একসঙ্গে একাধিক মানুষের শরীরে মিলেছে ফ্লোরোনা। আর এরা সকলেই শিশু।
পঞ্জাবের কাছে অরবিন্দ কেজরিওয়াল নিজেই একজন করোনা ভাইরাস। বহিরাগত হয়ে ওই রোগ হিসেবে গোটা রাজ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন কেজরিওয়াল বলে সমালোচনা করেন চান্নি।
সম্প্রতি ঋতাভরী তার ভিডিও বার্তায় জানান, আর কিছুক্ষণের মধ্যেই আমরা ২০২২ সালে পা রাখব। কিন্তু নতুন বছর শুরু করার আগেই খারাপ খবর হল দিদির পর মা-ও করোনায় আক্রান্ত। তবে আমারই একমাত্র করোনা নেগেটিভ। তবে যেটা ভাল খবর সেটা হল, মা ও দিদি দুজনেরই সংক্রমণ সামান্য। কিন্তু আমার পরিবারের কাছে এটা সময়টা খুবই কঠিন।
করোনা আক্রান্ত হওয়ার পর রিপোর্ট নেগেটিভ এলে ভাবছেন সুস্থ হয়েছে গেছেন? অথচ অসুস্থতা কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না? এবার গবেষণায় উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। শরীরে দীর্ঘদিন থেকে যেতে পারে করোনা ভাইরাস। মুহূর্তে ছড়িয়ে যেতে পারে মস্তিষ্কে ও হৃৎপিণ্ডে।