২০২১ সালে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুর হার ৭ শতাংশ বেড়েছে। তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যু ২০১৯ সালের তুলনায় হাফ মিলিয়ন কম ছিল।
প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চিনা সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসকরা প্যাঙ্গোলিন ভাইরাসের গবেষণায় কাজ করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। করোনার মতো আরেকটি মারণ ভাইরাস নিয়ে গবেষণা চলছে।
কর্ণাটকে সর্বোচ্চ সংখ্যক JN.1 কেস রেকর্ড করা হয়েছে ২১৫। এর পরে, অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র এবং কেরালা, পশ্চিমবঙ্গ, গোয়া, তামিলনাড়ু এবং গুজরাটে করোনার নতুন উপ-ভেরিয়েন্টের সর্বাধিক সংখ্যক কেস পাওয়া গেছে।
রাজ্যে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা পার করল ২০০-র গন্ডি। যার বেশিরভাগ-ই কলকাতায়। আগামী কয়েক সপ্তাহে কোভিড সংক্রমণের এই গ্রাফ আরও ঊর্ধ্বমুখী হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, চিন সহ আরও অনেক দেশে করোনার কারণে হাসপাতালে ভিড় বেড়েছে, আক্রান্তদের মধ্যে মৃত্যুর ঘটনাও জানা যাচ্ছে। ভারতের পরিস্থিতির কথা বলতে গেলে গত ২০ দিন ধরে প্রতিদিন গড়ে ৫০০ জনের মধ্যে সংক্রমণ নিশ্চিত করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, দেশে ৭৬০ জন নতুন লোকের সংক্রমণ হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। JN.1 রূপটি এখন পর্যন্ত দেশের প্রায় ১১টি রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে, মোট সংক্রামিত লোকের সংখ্যা ৫১১-এ পৌঁছেছে।
করোনার JN.1 সাব-ভেরিয়েন্টের দ্রুত ক্রমবর্ধমান মামলার মধ্যে WHO বলছে যে এই ভেরিয়েন্টটি বিশ্বের জনস্বাস্থ্যের জন্য খুব বেশি ভয়ের কিছু নয়।
কলকাতা-সহ জেলায় জেলায় করোনার এই নতুন ভ্যারিয়ান্ট জেএন.১ উপপ্রজাতির খোঁজ মিলেছে। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। কিছুদিন আগেও শহরে ৬ মাসের এক শিশুর শরীরে করোনার নতুন উপরূপের খোঁজ পাওয়া গিয়েছিল।
হার্ট অ্যাটাক নিয়ে অনেক ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে, যার মধ্যে একটি হল “সাইলেন্ট হার্ট অ্যাটাক”। এই শব্দটি যে কোনও হার্ট অ্যাটাকের জন্য ব্যবহৃত হয় যেখানে কোনও স্পষ্ট লক্ষণ দেখা যায় না।
সমগ্র ভারত জুড়েই নতুন করে বাড়ছে কোভিড (COVID) আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৭৪৩ জন , মারা গিয়েছেন ৭ জন।