কোভিড সংক্রমণে আক্রান্ত ব্যক্তির কাছ থেকে রক্ত নিতে সক্ষম হতে পারি এবং গুরুতর পরিণতির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের প্রাথমিকভাবে সনাক্ত করতে পারি। তারপর সেই তথ্য ব্যবহার করে, আমরা সময় মতো সঠিক চিকিত্সা করার উপায়ও খুঁজে পেতে পারি।
নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের ওঠানামা হার মিনিটে ৩০-এর নিচে, শ্বাসকষ্ট, SpO2-এর হার ঘরের মধ্যে ৯০%-এর নিচে, তাঁদের চিকিৎসার জন্য HDU/ ICU-তে রাখতে হবে।
বাড়িতে যদি করোনার রোগী থাকে, তাহলে কীভাবে তার যত্ন নেবেন, তা নিয়ে সবার মনেই প্রশ্ন রয়েছে। এই বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) কিছু তথ্য দিয়েছে, যা অনুসরণ করে আপনি নিজেকে নিরাপদ রাখতে পারেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক বাড়িতে থাকা করোনা রোগীর কোন কোন বিষয়ে বেশি নজর রাখতে হবে-
করোনা ঠিক কোন পর্যায়ে গেলে একজন করোনা আক্রান্ত ব্যাক্তিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া উচিত সেই বিষয় বুধবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে একটি বিশেষ নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। সেখানে স্পষ্টভাবে বলা রয়েছে কোন পরিস্থতিতে এবং কী ধরনের উপসর্গ দেখা দিলে বাড়িতে রোগীকে না রেখে তাঁকে হাসাপাতালে ভর্তি করা উচিত।
একদিনে ভারতের দৈনিক নতুন করোনা সংক্রমণের সংখ্যা ২১ শতাংশ বাড়ল। ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ১৫০০ পার করল।
রাজ্যে বেড়ে গিয়েছিল করোনার সংক্রমণ। সেই কারণে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তেই একাধিক হাসপাতালকে করোনা হাসপাতালে পরিণত করা হয়েছিল। করোনার বাড়বাড়ন্তের জেরে ওন্দা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালটিকেও সাধারণ হাসপাতাল থেকে করোনা হাসপাতালে পরিবর্তন করা হয়েছিল।
৫ দিন আগে ভারত ছেড়েছে দেশের প্রথম ওমিক্রন (Omicron) রোগী। কর্ণাটক (Karnataka) সরকার জানিয়েছে, অপর রোগীর সংস্পর্শে আসা ৫ জন করোনা পজিটিভ।
কী কারণে এই আগুন তার কারণে এখনও স্পষ্ট নয়। তবে গোটা হাসাপাতেলর আগুন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে শর্টসার্কিট থেকেই এই অগ্নিকাণ্ড।
হেটেরোর টসিলিজুমাব বায়োসিমিলার, যার নাম টসিরা, সেটিকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। প্রাপ্তবয়স্ক কোভিড -১৯ রোগী, যারা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং সিস্টেমিক কর্টিকোস্টেরয়েড গ্রহণ করছেন, তাঁদের জন্য কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে টসিরা।
এই ডাক্তারির ছাত্রীই ছিলেন ভারতের প্রথম করোনা রোগী। চিনের উহান থেকে ফেরার কয়েকদিনের মধ্যেই ধরা পড়েছিল তিনি করোনা পজিটিভ।