সুরাট ডায়মন্ড বোর্স হল বিশ্বের বৃহত্তম অফিস কমপ্লেক্স, যেখানে ৪,৫০০টিরও বেশি ডায়মন্ড ট্রেডিং অফিস রয়েছে। কাঁচা হীরার ব্যবসা এবং পালিশ করা হীরা বিক্রির অনেক কোম্পানির অফিস এখানে থাকবে।
রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতের রিয়েল এস্টেট সেক্টরের আউটপুট ২০৩০ সালের মধ্যে ১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছাবে বলে অনুমান করা হয়েছে। বর্তমানে এটি ৬৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এরই ধারাবাহিকতায় সরকার দেশে ৩৯ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট অভ্যন্তরীণ সোলার ইউনিট স্থাপনের ঘোষণা দিয়েছে। এর জন্য, সরকার PLI স্কিমের অধীনে সংস্থাগুলিকে ১৪০০৭ কোটি টাকা দিতে চলেছে।
বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বিজয় চৌধুরী বলেন, বাজেটে নারীর ক্ষমতায়নকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। সরকারের মনোযোগ নারীদের এগিয়ে নেওয়ার দিকে।
কেন্দ্রীয় সরকার সারা দেশের ৪৫টি শহরে রোজগার মেলার আয়োজন করবে , যেখানে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রক ও প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের জন্য যুবকদের নিয়োগপত্র দেওয়া হবে। আগামী ২০ জানুয়ারি ৭৫ হাজার যুবককে নিয়োগপত্র দেওয়া হবে।
টেলিকম এবং আইটি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব একটি সাম্প্রতিক সংবাদ সম্মেলনে নিশ্চিত করেছেন যে নতুন প্ল্যান্টটি ভারতের বৃহত্তম আইফোন উত্পাদন সুবিধা হবে এবং ঝাড়খণ্ডের আদিবাসী মহিলাদের কর্মসংস্থান দেবে।
পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুরের জনসভা থেকে আবারও কর্ম সংস্থানের বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন যেখানে গোটা দেশে কাজের সুযোগ কমেছে সেখানে এই রাজ্যে কর্ম সংস্থান বেড়েছে। তিনি আরও বলেন , 'আগামী চার-পাঁচ বছরের মধ্যে বাংলাকে এক নম্বর নিয়ে যাব এটাই আমার চ্যালেঞ্জ।'
শুক্রবার বাজেট পেশের আগে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে কয়েক কোটি কর্মসংস্থান তৈরি করব আমরা।" তিনি আরও জানান, করোনাকালেও পশ্চিমবঙ্গের রাজস্ব আদায় ৩.৭৬ গুণ বেড়েছে। পাশাপাশি বাজেটে বরাদ্দও বেড়েছে।"
আসন্ন ২০২২-২৩ অর্থবর্ষের কেন্দ্রীয় বাজেটে (Union Budget 2022-23), কর্মসংস্থান সৃষ্টির উপরে জোর দেওয়া হতে পারে। এই বিষয়ে কী প্রত্যাশা করছে কর্পোরেট জগত?
২০১১-১২ অর্থবর্ষ থেকে ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে প্রায় ৯০ লক্ষেরও বেশি মানুষ কাজ হারিয়েছেন। ২০১৮-১৯ সালে কর্মক্ষেত্রে সামান্য উন্নতি দেখা দিলেও করোনার ঢেউয়ে ফের সব ভাসিয়ে নিয়ে গিয়েছে। তাই এই মুহূর্তে ভারতের দূরদর্শী বাজেটের প্রয়োজনতা বাঞ্ছনীয়।