কল সেন্টারের মধ্যে বিদেশী ‘ক্লায়েন্ট’-দের টার্গেট করে ফোন করে ভুল বুঝিয়ে বড়সড় অঙ্কের টাকা লুঠ করা এবং এর পাশাপাশি অসহায় তরুণ তরুণীদের চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা চালানো, দুইই সমান তালে চলতে থাকে এই ধরণের ভুয়ো অফিসগুলিতে।
এমন কী কাজ করতেন যে এত বিলাসবহুল জীবনযাপন করত সাগ্নিক। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছে নিউ টাউনে একটি কল সেন্টার চালাতেন সাগ্নিক। এবং সেই কল সেন্টারের আদৌ কোনও বৈধ কাগজ আছে কিনা কিংবা কী ধরনেরই বা কাজ হতো সেখানে তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। সাগ্নিকের বিলাসিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন পল্লবীর পরিবার সহ কাছের মানুষরা। পল্লবীর টাকা-পয়সা নিয়েই যে এত কিছু তা পুলিশকে জানানো হয়েছে।
সাইবার দস্যুদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে অধিকাংশ দেশের সরকারই ব্যর্থ। তাই এদের সমুচিত শিক্ষা দিতে একটি বিশেষ পরিকল্পনা নেন মার্ক রোবার ও তাঁর বন্ধুরা।