কার্তিক পূর্ণিমার দিনে গঙ্গা বা যমুনার মতো পবিত্র নদীতে স্নান করুন। সূর্যোদয়ের আগে স্নান করা ভালো হবে। এই দিনে কুশস্নান করতে হবে, অর্থাৎ কুশ হাতে নিয়ে নদীতে স্নান করতে হবে।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, এটি একটি উপচ্ছায়া চন্দ্রগ্রহণ এবং এর সুতক সময়কাল বৈধ হবে না। এমন পরিস্থিতিতে রাহু-কেতুর প্রভাব এড়াতে এই প্রতিকার খুবই কার্যকরী হতে পারে।
শিখ ধর্মের প্রবক্তা এবং এই ধর্মের প্রথম গুরু হলে গুরু নানক (Guru Nanak)। প্রতি বছর কার্তিক পূর্ণিমা তিথিতে তাঁর জন্মোৎসব পালন করা হয়। তাঁর জন্মদিনই ‘গুরু নানক জয়ন্তী’ নামে পরিচিত। তাঁর জন্মদিন চন্দ্র ক্যালেন্ডারের ওপর নির্ভর কররে তৈরি হয়।
এবার যেহেতু পূর্ণিমায় চন্দ্রগ্রহণ হয়, তাই পূর্ণিমা সংক্রান্ত কাজগুলি গ্রহণের একদিন আগে বা সন্ধ্যায় করা যেতে পারে। কার্তিক পূর্ণিমায় স্নান ও দান করার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।