নানা রোগে ভুগতেন স্বামীজি। ছোটবেলা থেকেই অসুখবিসুখ ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। বড় হওয়ার পরেও সেই ধারা বজায় ছিল। তাঁর মা মানত করেছিলেন ছেলের সুস্থতার জন্য। মা কালীর কাছে সেই মানত করা হয়েছিল।
আজ রইল কলকাতায় অবস্থিত তিন বিখ্যাত কালীমন্দিরের ইতিহাস। দেখে নিন এক ঝলকে।
শুভেন্দু বলেন বাংলার মানুষের কাছে মাত্র দুটো রাস্তা খোলা রয়েছে। একটা হল গণঅভ্যুত্থান। দ্বিতীয় বিকল্প হিসেবে তিনি ৩৫৬ ধারা জারির কথা বলেন।
কালীঘাট মন্দিরে দীর্ঘ সময় ধরে পুজো দিলেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।
কলকাতা শহরের একটি ঐতিহাসিক স্থান কালীঘাট মন্দির দর্শনের পর শহরের খুঁটিনাটির প্রতিও যে তাঁর বিশেষ উৎসাহ রয়েছে, তা স্পষ্ট হয়ে গেল প্রথম আগমনের দিনেই।
১৬ নভেম্বর, বুধবার ফের একবার রণক্ষেত্র হয় উঠল তিলত্তমার রাস্তা। এবার আন্দোলন মুখ্যমন্ত্রীর পাড়া হরিশ চ্যাটার্জী স্ট্রিটে।
আমাদের ছোটবেলায় পাড়ায় পাড়ায় শিল কাটাতে আসতেন জনা কয়েক মানুষ। ওটাই ছিল তাঁদের পেশা। ২০০০ সালের আগে পর্যন্ত পাড়ায় পাড়ায় দুপুরে আওয়াজ উঠত শিল কাটাও। কিন্তু কালের নিয়মেই ধীরে ধীরে হারিয়ে গিয়েছে এই পেশা।
মালদার বাসিন্দা সায়ন্তিকা দাস। সায়ন্তিকার ইচ্ছে ছিল সাইকেলে করেই ৩৫০ কিলোমিটার অতিক্রম করে মালদা থেকে কালীঘাটে এসে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কৃতজ্ঞতা জানাবে।
শুক্রবার ১৪২৯-এর নতুন যাত্রা শুরু। তার জন্য রাজ্যবাসীকে শুভেচ্চা জানান মমতা। সকলের শান্তি, সমৃদ্ধি এবং শুভবুদ্ধি উদয়ের জন্য প্রার্থনা করেছেন বলে জানান।
উৎসাহী যাত্রীদের কথা ভেবে ট্রেনের সংখ্যা বাড়াচ্ছে মেট্রো রেল। বিশেষ সূত্রে খবর কালীপুজোর রাতে অর্থাৎ চৌঠা নভেম্বর বেশি সংখ্যায় মেট্রো চলবে।