আবদুল রসিদ খোকার বলেন, মন্দিরটির উদ্বোধনের দিন যেমন গ্রামের সমস্ত হিন্দু ও শিখরা উপস্থিত হয়েছিল , তেমনই বছরব্যাপী নির্মাণের সময়ও দুই সম্প্রদায়ের মানুষ নির্মাণ কাজ খতিয়ে দেখেছেন।
নিজেদের রূপ দেখাতে শুরু করেছে তালিবানরা। এবার তাদের ঘোষণা কাশ্মীরের মুসলিমদের অধিকার রক্ষা করা তাদের কর্তব্যের মধ্যে পড়ে।