সম্প্রতি উত্তর কোরিয়া হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষাও করেছে। কিম ক্রমাগত তার সামরিক শক্তি বাড়াচ্ছেন, কিন্তু এখন কিম জং এমন একটি বক্তব্য সামনে এনেছেন, যা বিশ্বের সব দেশের উত্তেজনা বাড়িয়ে দিয়েছে।
চরম খাদ্যসঙ্কট তৈরি হয়েছে গোটা দেশ জুড়ে, না খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন হতদরিদ্র মানুষ। এই নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে গেছেন দেশের একনায়ক কিম জং উন।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বর্ষীয়ান বিজেপি নেতা গিরিরাজ সিং ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, পশ্চিমবঙ্গে উত্তর কোরিয়ার কিম জং-এর মতো স্বৈরাচারী সরকার চলছে। তিনি অভিযোগ করেন, বাংলায় গণতন্ত্র স্পষ্টভাবে অনুপস্থিত।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে উদ্ধৃত করে বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস জানিয়েছে, সোমবার অর্থাৎ ৪ ডিসেম্বর কিম উত্তর কোরিয়ার মহিলাদের বেশি সংখ্যক সন্তান নেওয়ার অনুরোধ করেছেন। এই সময়, তাঁকে কথা বলতে বলতে কাঁদতে দেখা যায়।
চার বছর পরে বিদেশ সফরে কিম জং উন। কোভিড - ১৯ মহামারির সময় তিনি শি জিংপিং এর সঙ্গে দেখা করতে চিনে গিয়েছিলেন। সেই সময়ই ট্রেনে করেই সফর করেছিলেন কিম।
কেসিএনএ-এর রিপোর্টে বলা হয়েছে দীর্ঘ দিনের সেনাপ্রধান সুফ পাক ইনকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁর স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে জেনারেল রি ইয়াং গিলকে।
পিয়ংইয়ং বিভিন্ন কৌশলগত ও প্রচলিত অস্ত্র তৈরির ওপর জোর দিয়েছে। তার কয়েক দিন পরেই কিম জং উনের এই অস্ত্র কারখানা সফর গুরুত্বপূর্ণ বলেও মনে করেছে আন্তর্জাতিক মহল।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যবাহরকারীর নাম কিম জং উন ইমপার্সোনেটর-হাওয়ার্ড এক্স। তাঁকে দেখতে একদম কিম জং উনের মত। তিনি জানিয়েছেন, তিনি ব্রাজিল, রাশিয়াতে ওয়ার্ল্ডকাপ দেখতে গিয়েছিলেন।
মাত্র দুই দিনের মধ্যে দুটি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করে জাপান-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল উত্তর কোরিয়া। কিম জং উনের এই পদক্ষেপে রীতিমত উদ্বেগ দক্ষিণ কোরিয়ার।
দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অফ স্টাফ জানিয়েছে যে বুধবার সকালে উত্তর কোরিয়া পূর্ব উপকূল ওনসান থেকে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে। যেখানে একটি ক্ষেপণাস্ত্র দক্ষিণ কোরিয়ার উলেং দ্বীপের ১০৪ মাইল আন্তর্জাতিক জলসীমায় পড়েছিল।