চিঠির ছবি তুলে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেছেন ভারতের বর্তমান ভূবিজ্ঞান মন্ত্রী কিরেন রিজিজু।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, যেখানে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় আর তৎকালীন আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু বার কাউন্সিলের একটি অনুষ্ঠানে রীতিমত হালকা মেজাজে ছিলেন।
আর্থ সায়েন্স মন্ত্রকের দায়িত্ব দেওয়া হল কিরেন রিজিজুকে। অন্যদিকে রিজিজুর কুর্সিটে বসলেন অর্জুন রাম মেঘওয়াল।
ভারতের আইনমন্ত্রীর বক্তব্য, ‘হার্ভার্ড-অক্সফোর্ড থেকে শিক্ষিত হয়ে আসা ভারতীয় আইনজীবী, বিচারকদের উচিত নিজেদের ভারতীয় ভাবনাকে বিনয়ী রাখা’।
বুধবার একের পর এক তিনটি টুইট করেছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজু। দুটিতে লন্ডনে রাহুল গান্ধীর অনুষ্ঠানের ভিডিওও ছিল। প্রথম ভিডিওতে, একজন বয়স্ক কংগ্রেস শুভাকাঙ্ক্ষীকে রাহুল গান্ধীকে পরামর্শ দিতে দেখা যাচ্ছে।
রাজ্যসভায় মামলাগুলির দীর্ঘ শুনানি নিয়ে প্রশ্ন তুলতেই কিরেন রিজিজু বলেন, 'মামলাগুলির দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু, বিচারকদের শূন্যপদ পূরণের ক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা সীমিত।'
বিচার ব্যবস্থাকে কাগজহীন করার উদ্দেশ্যে এবার আদালতের বিচার প্রক্রিয়াও হবে অনলাইনে।আদালতের এই নয়া ভার্সনের নাম দেওয়া হয়েছে ই কোর্ট।
প্যান ইন্ডিয়া লিগ্যাল অ্যাওয়ারনেস অ্যান্ড আউটরিচ ক্যাম্পেইন-এর অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ভারতের প্রধান বিচারপতি এনভি রামনা বলেন আমরা সকলেই জানি আমাদের আইনমন্ত্রী কতটা গতিশীল।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেন রিজিজুর টুইট পড়ে জানতে পেরেছিলেন তিনি ম্যাচ হেরে গিয়েছেন। টোকিও থেকে এশিয়ানেট নিউজকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাতকারে নিজের যন্ত্রণার কথা এভাবেই তুলে ধরলেন বক্সার মেরি কম।