ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে হলুদ রঙের টি শার্ট পরে আছে ছেলেটি। তার নাম পাভেল দে। সে কলকাতার বাসিন্দা। ছেলেটির এই প্রতিভা নজর কাড়ল সকলের।
বলিউডে অভিনেত্রী হওয়ার পর বেশ কয়েকটি সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন। রোমান্টিক সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল প্রেম নাথ, কিদার শর্মা এবং কমল আমরোহি-সহ বেশ কয়েকজনের সঙ্গে।
গায়ক, গীতিকার, সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন কিশোর কুমার। তিনি হিন্দি, বাংলা, তামিল, মারাঠি, গুজরাতি, অসমীয়া, মালয়লম, ওড়িয়া, কন্নড় ভাষায় গান গেয়েছেন।
কিশোর পুত্র অমিত কুমার ভাইঝি কাজলের সঙ্গে ছবি শেয়ার করেছেন। ছবিতে লাল রঙের টি-শার্ট ও কালো রঙের লেদারের জ্যাকেট পরে দেখা গিয়েছে কাজলকে। চোখে সানগ্লাস পরে অমিত কুমারের পাশে দাঁড়িয়ে পোজ দিয়েছেন কাজল।
এবার আরব সাগরের তীরে মায়ানগরী মুম্বইতে রেস্তোরাঁ খুলছেন বিরাট কোহলি। তবে এই রোস্তোরাঁর সঙ্গে যেন জড়িয়ে রয়েছে নস্টালজিয়া। এর পিছনেও রয়েছে বিশেষ কারণ। কিংবদন্তী গায়ক অভিনেতা কিশোর কুমারের বাড়ি কিনে এবার সেখানেই রোস্তোরাঁ বানালেন বিরাট কোহলি।
খাদ্যরসিক কিশোরকুমারের জন্য অনুরাগি থেকে সুরকার প্রযোজক অনেকেই বিভিন্ন খাওয়ার ভেট হিসেবে পাঠাতেন। উপহারে খাওয়ার পেয়ে ভীষণ খুশিও হতেন গায়ক। মাছ ভালোবাসেন বলে কেউ কলকাতায় গেলে ফেরার পথে অবশ্যই থাকত প্রিয় কিশোরদার জন্য মাছ।
'দাদামণি' অশোক কুমারের প্রপিতামহ মানে মায়ের ঠাকুরদা ছিলেন ভাগলপুরের রাজা শিবচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।ভাগলপুরের বিখ্যাত জমিদার ছিলেন শিবচন্দ্রের পিতা। জেনে নিন সেকালের এই অজানা গল্প
কলেজস্ট্রিটের প্রাণ কেন্দ্র হয়ে উঠেছে পল্টন বাপি টি স্টল। সেখানে চা পান করতে গেলেই মিলবে ফ্রিতে গান শোনার সুযোগ। সঙ্গে মিলবে বিস্কুট ফিশ ফিঙ্গারও। আর সেখানেই এবার জমছে ভিড়।
নিজের আসন্ন মৃত্যুকে কি অনুভব করতে পেরেছিলেন কিশোর কুমার? তা নাহলে অনুষ্ঠানের শেষের দিকে এসে কেন তিনি সেদিন ভারাক্রান্ত মনে মাইকের সামনে বললেন, 'হয়তো কলকাতায় এটাই আমার শেষ আসা।' কেন তিনি পরপর দুটি বাংলা স্যাড সং ('তোমার বাড়ির সামনে দিয়ে আমার মরণযাত্রা' আর 'আশা ছিল ভালোবাসা ছিল') অনুষ্ঠানের শেষ গানটিও ধরলেন দুঃখের সুরেই? 'আমি যে কে তোমার / তুমি তা বুঝে নাও'...? আর সেই গানের মাঝামাঝি 'ওপারের ডাক যদি আসে / শেষ খেয়া হয় পাড়ি দিতে'...যখন তিনি গাইছিলেন সুর তখন সত্যিই কান্না হয়ে ঝরছে কিশোর কুমারের গলায়।