নির্বাচন কমিশনার সাত দফায় নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত খুশি অধীর রঞ্জন চৌধুরী। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি জানান 'বেশি দফায় ভোট করলে বেশি মানুষকে নিশ্চয়তা দেওয়া যাবে'।
কেন্দ্রীয় বাহিনীকে তীব্র হুঁশিয়ারি তৃণমূল প্রার্থীর। ভোটের প্রার্থী প্রাক্তন পুলিশ কর্তা। মালদহ উত্তরের তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে হুঁশিয়ারি দিলেন প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়।
'এনআরসি'র প্রশ্নই নেই, আমরা পজিটিভ কাজ করতে চাই। নাগরিকত্বের লোভ দেখিয়ে মমতা ভোট নিয়েছেন। মোদীজি করেছেন, আমরা প্রতিশ্রুতি পালন করেছি।' মন্তব্য করলেন দিলীপ ঘোষ
নির্বাচনের দিন ঘোষণার আগেই রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী। জেলায় জেলায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর আগমন। শিলিগুড়ি, কালিয়াচক, বর্ধমানে কেন্দ্রীয় বাহিনী। অশান্তি প্রবণ এলাকা ধরেই শুরু হবে রুট মার্চ।
‘মুখ্যমন্ত্রী সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার চেষ্টা করছেন। সম্প্রীতি মিছিলের নামে উস্কানি দেওয়ার চেষ্টা করছেন। মুসলিম ভোট ব্যাঙ্কের জন্যই মুখ্যমন্ত্রী এইসব করছেন।’
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সল্টলেকের বাড়িতে হানা দিয়েছিল ইডি। সল্টলেকের বিসি ব্লকের পাশাপাশি দুটি বাড়িতে একসঙ্গে তল্লাশি চালান হয়।
বড় কোনও রাজনৈতিক গোলযোগের খবর না এলেও ধূপগুড়িতে বিভিন্ন এলাকায় ক্ষুব্ধ রয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা। বহু ক্ষেত্রে অনেকগুলি অভিযোগ দায়ের হয়েছে।
কলকাতা পুরসভায় ধুন্ধুমার! বিজেপি কর্মীর বাড়ির একাংশ বুলডোজার দিয়ে ভেঙে ফেলার অভিযোগ। গুরুতর অভিযোগ উঠল কলকাতা কর্পোরেশনের বিরুদ্ধে। আর এই ঘটনার জেরেই উত্তেজনা কলকাতা পুরসভায়।
স্কুলের মধ্যেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে তাজা বোমা। আতঙ্কে পড়ুয়ারা স্কুলেই আসল না। পড়াশুনা সব বন্ধ স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের। নির্বাচনের দিন স্কুলে তাণ্ডবের চিহ্ন এখনও স্পষ্ট। বোমার খবর পেয়েই ছুটে আসল পুলিশ ও কেন্দ্রীয় বাহিনী।
‘৮০ হাজার কেন্দ্রীয় বাহিনী রয়েছে। ভাঙরে গন্ডগোল হল কিভাবে? কেন অ্যাডিশনাল পুলিশ সুপারকে গুলি করা হল? ওরা রাতে বাইরে থেকে গুন্ডা নিয়ে এসেছে। ওখানেই একটা স্কুলের মধ্যে বোমা মজুত করে রেখেছিল। ওখানে আরাবুল তো হেরে গিয়েছে।’