২০২৩ সালের শেষ কয়েক মাসে, জম্মু ও কাশ্মীরের কোকেরনাগ এবং পুঞ্চ-রাজৌরি সেক্টরে দুটি বড় জঙ্গি হামলা হয়েছিল। এরপরই স্পর্শকাতর এলাকায় মোতায়েন নিরাপত্তা সংস্থার সামনে বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়।
রাজ্য প্রশাসন সূত্রের খবর প্রতিটি গণনাকেন্দ্রে এক কোম্পানি অর্থাৎ ৮২ জন কেন্দ্রীয় বাহিনীয় সক্রিয় সদস্য মোতায়েন করা হবে। সঙ্গে থাকবে রাজ্য পুলিশও। প্রত্যেক গণনাকেন্দ্রে নিরাপত্তার জন্য বসান হয়েছে সিসিটিভিও।
অবশেষে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা পেলেন নৌশাদ সিদ্দিকি। রাজ্যে ও কেন্দ্রের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। তবে নিরাপত্তা পেলেন কোর্টের নির্দেশে।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অজয় মিশ্র টেনির ভোট দিতে আসার ভিডিও নিয়ে ইতিমধ্যেই তোলপাড় হয়েছে নেটদুনিয়া। বেশ কয়েকটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে পুরোপুরি ঘিরে রেখেছে পুলিশ কর্মী ও আধাসামরিক বাহিনীর জওয়ানরা।
কলকাতা পুরভোটের পালা সাঙ্গ হতেই ইতিমধ্যেই রাজ্যের অন্যান্য পুরনিগম গুলিতে বেজে গিয়েছে ভোটের বাদ্যি। চলতি মাসের শেষেই ভোট রয়েছে চার পুরনিগমে। সেখানেও রাজ্য পুলিশ দিয়েই নির্বাচন পরিচালনা করার কথা ভাবছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
শনিবার মধ্যরাত থেকেই কড়া নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে জঙ্গিপুর গর্ভমেন্ট পলিটেকনিক কলেজে তৈরি করা স্ট্রং রুমে কড়া নজরদারি চালানো হয়েছে। সিসিটিভি এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে ইভিএমগুলি রাখা হয়েছে।
ভবানীপুরের সঙ্গে সমশেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুর আসনেও বৃহস্পতিবার ভোট গ্রহণ হবে। সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী ছাড়াও তিনটি বিধানসভা আসনের জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী ও সিআরপিএফ, বিএসএফ, এসএসবি, সিআইএসএফ ও ইন্দো-তিব্বত বর্ডার পুলিশ মোতায়েন থাকবে।
বাংলায় তৃণমূল কংগ্রেস ও অন্যান্য দল থেকে বিজেপিতে যোগের প্রবণতা বাড়ছে
এতে কি বাড়ছে দলবদলুদের নিরাপত্তা সংক্রান্ত ঝুঁকি
কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলির মূল্যায়ন অন্তত তাই বলছে
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক এঁদের দিল কেন্দ্রীয় সুরক্ষা