শনিবার সকাল ৭টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হবে। ইতিমধ্যেই বুথে বুথে পৌঁছাতে শুরু করেছে ভোটকর্মীরা।৬৩ হাজারের বেশি আসনে একই সঙ্গে ভোট গ্রহণ হবে
বালিগঞ্জ উপনির্বাচনের প্রাক্কালে শহরে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ। বালিগঞ্জ উপনির্বাচনের আগে ১৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করল নির্বাচন কমিশন।
২৭ ফেব্রুয়ারি রাজ্যের ১০৮টি পুরসভায় ভোট রয়েছে। কিন্তু, সেই ভোটও রাজ্য পুলিশ দিয়েই সম্পন্ন করতে চায় কমিশন। যদিও তার বিরোধিতা করেছে বিজেপি। ফের এই ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি জানানো হয়েছে। অবশ্য কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনারকেই গোটা বিষয়টি দেখার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
৩০ অক্টোবর গোসাবা বিধানসভায় উপনির্বাচন। শুধু এই একটি বিধানসভা উপনির্বাচনের জন্যই ৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করল নির্বাচন কমিশন।
কোন কেন্দ্রের জন্য কত কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে সেই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কিছু জানা যায়নি। সেই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট জেলার নির্বাচনী আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। প্রয়োজন হলে আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হতে পারে।
শনিবার মধ্যরাত থেকেই কড়া নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে জঙ্গিপুর গর্ভমেন্ট পলিটেকনিক কলেজে তৈরি করা স্ট্রং রুমে কড়া নজরদারি চালানো হয়েছে। সিসিটিভি এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে ইভিএমগুলি রাখা হয়েছে।
ভবানীপুরের সঙ্গে সমশেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুর আসনেও বৃহস্পতিবার ভোট গ্রহণ হবে। সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী ছাড়াও তিনটি বিধানসভা আসনের জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী ও সিআরপিএফ, বিএসএফ, এসএসবি, সিআইএসএফ ও ইন্দো-তিব্বত বর্ডার পুলিশ মোতায়েন থাকবে।
উপনির্বাচনের আগেই ১৪৪ ধরা করা হল ভবানীপুরে। রাজ্যের হেভিওয়েট কেন্দ্র ভবানীপুর, তাই কোনও ভাবেই ঝুঁকি নিতে চায় নির্বাচন কমিশন।