টলিপাড়ায় কানাঘুষো নিছকই আনন্দ করতে নয়। বরং বিশেষ কাজের কারণে প্রসেনজিৎ-র পার্টিতে এদিন উপস্থিত হন ঋতুপর্ণা।
ভারতের প্রাক্তন অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কৌশিক বসু বলেন, ‘এই ঘটনা ভারতীয় গণতন্ত্রের পক্ষে লজ্জার।’
ছবির কথা না বললেও রানে এশিয়ানেট নিউজকে তাঁর দীপাবলির পরিকল্পনা জানিয়েছেন। এ দিন রানে পরিবার সকাল থেকে ব্যস্ত। উৎসবের দিনেও ছুটি নেননি।
লক্ষ্মীপুজোর দিন কালো পোশাক পড়ে চাকরিপ্রার্থীদের সঙ্গে দেখা করতে যান কৌশিক সেন, রেশমি সেন ছেলে ঋদ্ধি সেন ও সুরঙ্গনা বন্দ্যোপাধ্যায়। আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি মিষ্টির প্যাকেটও তুলে দেন চাকরিপ্রার্থীদের হাতে।