গার্ডেনরিচ কাণ্ড নিয়ে ফের বিস্ফোরক শুভেন্দু অধিকারী। করিমপুরের সভায় মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে আক্রমণে শুভেন্দু। বেআইনি নির্মাণ কলকাতায় বিরাট 'দুর্নীতি', মন্তব্য শুভেন্দুর
'ইঞ্জিনিয়াররা রিপোর্ট দিয়েছে, হেলে থাকা বিল্ডিং ভাঙতে হবে। বেআইনি নির্মাণ সামাজিক ব্যাধি। দুর্ভাগ্য, এটা হচ্ছিল আমি জানতেই পারিনি।' গার্ডেনরিচ কাণ্ডে দুঃখ প্রকাশ করলেন ফিরহাদ হাকিম
বারাসাতে গার্ডেনরিচ কাণ্ড নিয়ে সরব শুভেন্দু অধিকারী। 'গার্ডেনরিচ কাণ্ডে সবচেয়ে বড় দায়ী মমতা। মধ্যমগ্রাম থেকে জোকা-র হরিদেবপুর পর্যন্ত ৫০০০ জলাশয় বুজিয়ে ফেলেছে।
‘গার্ডেনরিচ এলাকায় ৮০০-র বেশি বেআইনি নির্মাণ রয়েছে। কলকাতা জুড়ে চলছে বেআইনি প্রোমোটার রাজ। মুখ্যমন্ত্রীর পর ঘটনাস্থলে আর কাউকেই ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।’
গার্ডেনরিচ কাণ্ডে তোপ শুভেন্দু অধিকারীর। ‘কলকাতাকে জতুগৃহে পরিণত করেছে তৃণমূল। গার্ডেনরিচ কাণ্ডের জন্য দায়ী মুখ্যমন্ত্রী, কাউন্সিলর ও মেয়র। কলকাতা ও বিস্তীর্ণ এলাকায় সর্বত্র জলাভূমি ভরাট করে ফেলেছে।’
গার্ডেনরিচে ভেঙে পড়ল বহুতল বাড়ি। ঘটনায়, মৃত ৫ ও আহত ১৫। গার্ডেনরিচ কাণ্ডে মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে আক্রমণে শমীক ভট্টাচার্য। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও দুষলেন এই ঘটনায়।
'এজেন্সি এজেন্সির কাজ করবে'। গার্ডেনরিচে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের তল্লাশি নিয়ে প্রায় ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গিয়ে এমন মন্তব্য করলেন রাজ্যের মন্ত্রী তথা কলকাতার পুরসভার প্রধান তথা তৃণমূল কংগ্রেস নেতা ফিরহাদ হাকিম। শনিবার কিন্তু সম্পর্ণ অন্য মূর্তিতে ছিলেন তৃণমূল নেতা। সেই দিন তিনি নিশানা করেছেন নরেন্দ্র মোদীর সরকার ও বিজেপিকে।
গত তিন মাসে বেশ কয়েকটি অভিযান চালিয়ে প্রায় ১০০ কোটি টাকা নগদ উদ্ধার করেছে ইনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। যা নিয়ে রীতিমত আলোচনা চলছে দেশজুড়ে। কিন্তু জানেন কি এই উদ্ধার হওয়া বা বাজেয়াপ্ত টাকা কী হয়? কোটি কোটি টাকা কোথায় যায় কী করা হয় - তাই নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এর পুরো আইনগত পদ্ধতি রয়েছে।