সেনাবাহিনীর ৩৯ আরআর, ৬ সেক্টরের রোমিও ফোর্স পুলিশ এবং এসওজি পুঞ্চের সাথে রবিবার পুঞ্চ জেলার সুরনকোট এলাকার হরি বুধায় যৌথ অভিযান চালায় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফে বিস্ফোরণ কাণ্ডে দুই মূল সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করল জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (এনআইএ)।
পুলিশ সূত্রের খবর অনুসারে ওই মহিলার নাম দুর্গা সরখেল। দিন তিনেক আগেই বাড়ি থেকে নিঁখোজ ছিলেন তিনি। খুনের কারণ এখনও জানতে পারেনি পুলিশ। তবে দুর্গার স্বামী এখনও পলাতক।
৫৩ বছরের শাহজাহান জেরায় শিকার করেছেন, ৫ জানুয়ারি রেশন দুর্নীতি মামলায় সন্দেশখালিতে অভিযানে গিয়েছিল ইডির আধিকারিকরা।সেই হামলার ঘটনায় ছিল তাঁরই প্ররোচনা।
বঙ্গবিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেছেন যে সন্দেশখালিতে বিজেপি ও মহিলাদের আন্দোলন বাংলা সরকারকে নতজানু করতে বাধ্য করেছে এবং কিছুটা চাপে পড়েই তারা শাহজাহান শেখকে গ্রেফতার করতে বাধ্য হয়েছে।
রাজ্য পুলিশের হাতে গ্রেফতার সন্দেশখালির ত্রাস শেখ শাহজাহান। উল্লেখ্য বুধবারই কলকাতা হাইকোর্ট ২৬ ফেব্রুয়ারি জারি করা আদেশের বিষয়ে স্পষ্ট করে দিল।
সোমবার সন্দেশখালি সংক্রান্ত মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন শাহজাহানকে গ্রেফতার করতে কোনও বাধা নেই।
উৎসবের ভিড়ে নিয়মবিধি ও শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে ছিলেন ব্যারাকপুর পুলিশ ব্যাটালিয়নের একজন মহিলা পুলিশকর্মী। তাঁর অভিযোগ, মেলা কমিটিরই কয়েক জন সদস্য তাঁর সঙ্গে খারাপ আচরণ করা শুরু করেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি হুমকি বার্তা পোস্ট করা হয়, যেখানে ইসলাম ধর্মের পরম-আরাধ্য ‘আল্লা’-র নাম নিয়ে সমগ্র ভারতবাসী তথা ভারতীয় সেনা জওয়ানদের উদ্দেশ করে প্রাণহানির হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।
গ্রেফতার করা অভিযুক্তকে জঙ্গি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। পুলিশ তার সংগঠনের নাম প্রকাশ করেনি। তিনি বলেন, অভিযুক্ত ও বাজেয়াপ্ত জিনিসপত্র পুলিশ হেফাজতে রেখেছে।