নেতাজি ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। ভারত সরকার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকী স্মরণে ২৩ জানুয়ারীকে 'বীরত্ব দিবস' হিসাবে পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আসুন জেনে নেই এর ইতিহাস।
লক্ষ্মীপুজো বা শারদ পূর্ণিমার রাতে অমৃতের বৃষ্টি হয় বলে বিশ্বাস করা হয়, তাই খীর বা পায়েস খোলা আকাশে রাখা হয় যাতে অমৃতের গুণ পাওয়া যায়, কিন্তু এবার লক্ষ্মীপুজো বা শারদ পূর্ণিমা চন্দ্রগ্রহণের ছায়ায় থাকবে।
হিন্দু কানাডিয়ানদের ভারতে ফিরে যাওয়ার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের কানাডা ছেড়ে ফিরে যেতে বলা হচ্ছে। এমনই জানালেন কানাডার সাংসদ চন্দ্র আর্য। তিনি কানাডার প্রধানমন্ত্রীর জাস্টিন ট্রুডোর দলেরই সাংসদ।
সূর্যগ্রহণ এবং চন্দ্রগ্রহণ উভয়ই অক্টোবরে মাসেই ঘটতে চলেছে। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, ১৪ অক্টোবর সূর্যগ্রহণ ঘটতে চলেছে এবং ২৯ অক্টোবর ঠিক ১৫ দিন পরে চন্দ্রগ্রহণ ঘটতে চলেছে।
বারবার হিন্দু ধর্মের গ্রন্থ সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করে থাকেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের ঘনিষ্ঠ নেতা চন্দ্র শেখর। হিন্দি দিবসে আরও একবার সেই ধারণা উসকে দিলেন তিনি।
চন্দ্র বসু বলেছেন, "আমি যখন বিজেপিতে যোগদান করি, তখন আমাকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল যে আমাকে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু এবং শরৎচন্দ্র বসুর অন্তর্ভুক্তিমূলক আদর্শ প্রচার করতে দেওয়া হবে৷ তবে সেরকম কিছুই হয়নি। তাই যা চেয়েছিলাম তা করতে দেওয়া হয়নি।"
ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা বিক্রম আর প্রজ্ঞানকে চাঁদের রাতের সময়টুকু ঘুম পাড়িয়ে রাখতে বা স্লিপমোডে পাঠাতে চাইছে।
পূর্ণিমার দিনে, চাঁদ তার ১৬ টি কলার সাথে মিলিত হয় এবং খুব শক্তিশালী অবস্থানে থাকে। এই দিনে ভগবান শিবের পূজা করলে চাঁদের দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ইসরো জানিয়েছে আগামী ২ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে শ্রীহরিকোটা থেকে লঞ্চ করবে Aditya-L1। চন্দ্রযান-৩ এর মতই ইরসো এই মিশনও দেশের সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেবে।
চন্দ্রযান-৩ এর থ্রাস্টার চালু করে গতি বাড়ানোর চেষ্টা পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের বিন্দু থেকে করা হয় কারণ তখন এর গতি সবচেয়ে বেশি। চন্দ্রযান-৩ বর্তমানে ১ কিমি/সেকেন্ড থেকে ১০.৩ কিমি/সেকেন্ড বেগ সহ একটি উপবৃত্তাকার কক্ষপথে পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে।