সবুজ জমি মাত্র ২১ মাসেই দিগন্ত বিস্তৃত ভেড়িতে পরিণত করেছিল। স্থানীয়দের দাবি ছিল ফসলি জমিতে নোনা জল জোর করে ঢুকিয়ে দিয়ে চোখের পলকে রাতারাতি ভেড়ি তৈরি করা হয়েছিল।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে আলু চাষের জমিতে গিয়ে পৌঁছয় পুলিশ, বিষয়টি জানতে পেরে শুরু হয় গোটা মাঠ খনন করার কাজ।
৪০ বছর বয়সী ওই হিন্দু মহিলাকে হত্যা করে করে পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী। তারা ওই মহিলার মাথা ও স্তন কেটে নেয় প্রথমে , তারপর তার শরীরের সমস্ত ছাল চামড়া ছাড়িয়ে তাকে ফেলে দেয় একটি চাষ জমির ধারে।
বর্ষা ছাড়াও গঙ্গা-পদ্মার ভাঙনে প্রতিদিনই জলের তলায় তলিয়ে যায় বহু জমি। মাঝে মধ্যেই নদী পাড়ে ভাঙন জেখা যায়। এর ফলে সব থেকে বেশি সমস্যায় পড়তে হয় সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দাদের। এই বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন মুখ্যমন্ত্রী।
চরম আতঙ্কে বহু মানুষ গ্রাম ছেড়ে আশ্রয় নিতে শুরু করেন দূর দূরান্তে আত্মীয়ের বাড়িতে। অনেকে নদীর পাশেই তাঁবু খাটিয়ে থাকতে শুরু করেছেন। প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র অন্যত্র নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন তাঁরা। এই পরিস্থিতির মধ্যে কোথায় যাবেন কিছুই বুঝতে পারছেন না।
বন্যা পরিস্থিতির জেরে আমন ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন কান্দি মহকুমা এলাকার চাষিরা। দুশ্চিন্তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা। কয়েক দিনের মধ্যে জল না নামলে সদ্য মাঠে রোয়া আমন ধান নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এনিয়ে চিন্তিত কৃষি দফতরের আধিকারিকরাও।