পুলিশ নজরদারি শুরু করে। ড্রোন উড়তে থাকে আকাশে। চিনা সুতোর কারণে মুখ থুবড়ে পরে পুলিশের ড্রোন।
যতক্ষণ না ফ্লাইওভারের আশেপাশের মানুষ এ ব্যাপারে সচেতন হচ্ছেন ততক্ষণ পর্যন্ত কোনোভাবেই এই দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হবে না বলেই মনে করছেন প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা।
প্রশ্ন উঠেছে, এভাবে কি আদৌ চিনা মাঞ্জার ব্যবহারকে আটকানো যাবে? বিশেষ করে এই চিনা মাঞ্জা বিতর্ক ফের সামনে এসেছে বিশ্বকর্মা পুজোর আবহ শুরু হতে। শুক্রবার বিশ্বকর্মা পুজো। আর এর মানে এদিন শহরের আকাশ ছেয়ে যাবে ঘুড়িতে।
বাজেয়াপ্ত ২ হাজারের বেশি রিমের চীনা মাঞ্জা। গ্রেফতার আট।