সূত্রের খবর, জম্মু ও কাশ্মীরের সেনা বাহিনীর ওপর হামলায় সন্ত্রসবদীরা চিনের তৈরি অস্ত্র ও যোগাযোগমাধ্যমের যন্ত্রগুলি ব্যবহার করছে।
সরকারি জমির উপর বাড়ি তৈরী করার অপরাধে সেই বাড়ি বুলডোজার দিয়ে ভেঙে গুঁড়িয়ে দিলো প্রশাসকমন্ডলীর একাংশ । জানা গেছে ওই সরকারি জমিতে বাড়ি বানিয়েছিলেন পুলওয়ামা হামলার অন্যতম অভিযুক্ত জইশ কমান্ডার আশিক নিংরু।
এটিএস সূত্র জানাচ্ছে সাইফুল্লাহ ভুয়ো ভার্চুয়াল আইডি তৈরিতে বিশেষজ্ঞ ছিল। অনেক পাকিস্তানি ও আফগান জঙ্গির আইডি-ও সে তৈরি করেছে। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে পাকিস্তানের অনেক জঙ্গির সঙ্গে যোগাযোগ ছিল তার।
আজ সকালে গান্দেরবালে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে জঙ্গিদের গুলির লড়াই শুরু হয়। তাতে লস্কর-ই-তইবার এক জঙ্গি খতম হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি পুলওয়ামার চেওয়াকলানে গতরাত থেকেই শুরু হয় গুলির লড়াই।
জম্মু কাশ্মীর পুলিশ জানিয়েছে যে একটি নির্দিষ্ট ইনপুটের ভিত্তিতে, সেনাবাহিনীর 42 RR এবং CRPF এর সাথে অবন্তিপোরা পুলিশ নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদের সঙ্গে যুক্ত দুই জঙ্গি সহযোগিকে গ্রেপ্তার করেছে।
জঙ্গিদের আত্মসমর্পণ করতে বলা হলে, তারা গুলি চালায়, এর পালটা দেয় সেনাও। শুরু হয় এনকাউন্টার।
দক্ষিণ কাশ্মীর (Kashmir) ও শ্রীনগরে (Srinagar) ভারতীয় সেনার (Indian Army) অভিযানে দুদিনে ৯ জন জইশ-ই-মহম্মদ (JeM) জঙ্গি নিহত হয়েছে। তাদের নির্মূল করতে গিয়ে শহিদ হলেন ল্যান্স নায়েক সতবীর সিং।
গত কয়েকদিনে তালিবানি পতাকা হাত কাবুলে প্রবেশ করেছে ইসলামিক স্টেট, জইশ-ই-মহম্মদ এবং লস্কর-ই-তৈবার বিপুল সংখ্যক সন্ত্রাসবাদী। তালিবানদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষে আবার হিংসা ছড়াতে পারে আফগানিস্তানে।
৭৫তম স্বাধীনতা দিবসের ঠিক আগের দিন বড় বিপর্যয়ের হাত থেকে বাঁচল ভারত। জম্মু-কাশ্মীরে গ্রেফতার হল ৪ জৈশ-ই-মহম্মদ জঙ্গি।