শুধু উদ্ভিদের প্রাণ আবিষ্কার নয়, তাঁর বিখ্যাত আবিষ্কারগুলির মধ্যে রয়েছে মাইক্রোওয়েভ রিসিভার, ট্রান্সমিটারের উন্নয়ন, এবং ক্রেসকোগ্রাফ যন্ত্রও।
পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক জগদীশচন্দ্র প্রেসিডেন্সি কলেজে সহকর্মী হিসেবে পেয়েছিলেন প্রফুল্ল চন্দ্র রায়কে। দুজনের আলাপ হয়েছিল ইংল্যান্ডে। প্রিয় স্যার লর্ড র্যালেকে নিজের কলেজের গবেষণাগার ঘুরে দেখানোর জন্য অপমানিত হন জগদীশ। আর সেই স্যারের প্রচেষ্টাতেই জগদীশ ইংল্যান্ড যান ও বাঙালির মুখ উজ্জ্বল করেন। এই কৃতী বাঙালি দেশে ফিরলে তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে কয়েকজন আত্মীয় ছাড়া আর কেউই রেল ষ্টেশনে উপস্থিত ছিলেন না। ছিলেন কেবল ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার। অধ্যাপক জগদীশচন্দ্রের জীবনের এক অজানা অধ্যায়ের সন্ধান দিচ্ছেন - অনিরুদ্ধ সরকার
শুধুমাত্র রাজনৈতিক নেতারা নন, বিজ্ঞানীরাও ভারতকে তুলে ধরেছিলেন বিশ্বের মঞ্চে। সেই উদ্যোগেই আয়োজিত জে.সি. বোসের অবদানের উপর আন্তর্জাতিক সম্মেলন।