আকরাম গাজী ছিল এলইটি-র শীর্ষ জঙ্গিদের একজন। সে দীর্ঘদিন ধরে জঙ্গি কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিল। লস্কর রিক্রুটমেন্ট সেলের নেতৃত্ব দেয় দীর্ঘদিন ধরে।
ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী হামলার কিছু ভিডিও ও ছবি প্রকাশ করেছে। যেখানে দেখা গেছে মসজিদের নিচে একটি বাঙ্কার রয়েছে।
ইসরায়েল সেনা বাহিনীর মুখপাত্র জানিয়েছে গাজার কাছাকাছি প্রায় ৪০০ হামাস জঙ্গিকে নিকেশ করেছে সেনা বাহিনী। এক ডজনেরও বেশি জঙ্গিকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছ।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে হাতলাঙ্গা নালা এলাকায় তল্লাশি অভিযান শুরু করে সেনা ও জম্মু কাশ্মীর পুলিশের যৌথ বাহিনী। বেশ কিছু ক্ষণ গুলির লড়াই চলে দু’পক্ষের মধ্যে।
পুলিশ জানিয়েছে, রবিবার সকাল ১১টার দিকে পুলওয়ামা জেলার আচান এলাকায় তার বাড়ি থেকে মাত্র ১০০ মিটার দূরে একটি ব্যাঙ্কের নিরাপত্তা প্রহরী সঞ্জয় শর্মার উপর গুলি চালানো হয়, যা তার বুকে আঘাত করে।
দুই জঙ্গির মধ্যে একজন লস্কর ই তইবা গ্রুপের সদস্য। সে পাকিস্তানের নাগরিক। নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে দক্ষিণ কাশ্মীর জেলার চেয়ান দেবসার এলাকায় ঘেরাও করে অনুসন্ধান শুরু করে নিরাপত্তা বাহিনী।
সাধারণ ও স্থানীয় কাশ্মীরিদের সহযোগিতা, টেকনিক্যাল ইন্টেলিজেন্স, ফোকাসড অপারেশনের জন্য ভারতীয় সেনার হাতে ক্রমশই খতম হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে জঙ্গিদের।
আজ সকালে গান্দেরবালে পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে জঙ্গিদের গুলির লড়াই শুরু হয়। তাতে লস্কর-ই-তইবার এক জঙ্গি খতম হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি পুলওয়ামার চেওয়াকলানে গতরাত থেকেই শুরু হয় গুলির লড়াই।
গত ১২ ঘন্টায় দ্বৈত এনকাউন্টারে পাকিস্তানের মদদপুষ্ট নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন এলইটি এবং জেইএম-এর ৫জন জঙ্গি মারা গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জেইএম কমান্ডার জঙ্গি জাহিদ ওয়ানি এবং নিহতদের মধ্যে একজন পাকিস্তানি জঙ্গি রয়েছে। যা নিঃসন্দেহে একটা বড় সাফল্য।
ওই জঙ্গিকে বাবর নামে চিহ্নিত করা হয়েছে। সে জইশ ই মহম্মদের সক্রিয় সদস্য বলে জানা গিয়েছে।