প্রাথমিকভাবে জিকা ভাইরাসের লক্ষণ হালকা হতে পারে। কিন্তু শরীরে ভাইরাস বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এর উপসর্গ তীব্র আকার ধারণ করতে পারে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন যে এখনও পর্যন্ত রাজ্যে জিকা ভাইরাসের কোনও নতুন কেস পাওয়া যায়নি এবং উদ্বিগ্ন হওয়ার দরকার নেই, সরকার সতর্কতার সাথে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে।
জিকার প্রকোপ দেখা গিয়েছে উত্তরপ্রদেশের কানপুরে। বায়ুসেনা আধিকারিকদের সঙ্গে এক সাধারণ নাগরিকও ভাইরাসের প্রকোপের শিকার হয়েছেন বলে খবর।
জিকা সাধারণত মশা বাহিত রোগ। মশার কামড় থেকে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ে। এর বাহক এডিস মশা। সাধারণত দিনের বেলা এই মশা কামড়ায়। চিকুনগুনিয়া রোগের মতো একই উপসর্গ দেখা যায় জিকা ভাইরাসে আক্রান্তদের শরীরে।