বিজেপি সূত্রের বক্তব্য, ‘কংগ্রেস সস্তার রাজনীতি করছে। জেপি নাড্ডা-কে যেমন আমন্ত্রণ জানানো হয়নি, ঠিক তেমনভাবেই মল্লিকার্জুন খাড়গেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
কংগ্রেস পার্টির অফিসিয়াল এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে টুইট করা ছবিটি শেয়ার করে নাড্ডা লিখেছেন, ‘কংগ্রেস মানে সংবিধান এবং ড. আম্বেদকরের প্রতি শ্রদ্ধার অভাব।’
ক্রমাগত বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশ। বন্যা-বিধ্বস্ত পার্বত্য অঞ্চল পরিদর্শন করলেন জেপি নাড্ডা এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।
একদিকে বিজেপির ক্ষেত্র মজবুত করা, অন্যদিকে আরএসএস-এর সংগঠন পরিধি বাড়িয়ে তোলা…. দুই সংগঠনেরই এখন পাখির চোখ পশ্চিমবঙ্গ।
বৈঠকে উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, রাজস্থান, গুজরাট, হিমাচল প্রদেশ, পাঞ্জাব, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, হরিয়ানা, দিল্লি, জম্মু ও কাশ্মীর, লাদাখ, চণ্ডীগড় ও দমন সহ দিউ-দাদার নগর হাভেলি সব রাজ্যের নেতারা ছিলেন।
রবিবার রাজ্যের দুই জেলার জনসমাবেশে যোগ দিলেও শনিবারই রাজ্যে পৌঁছে যাচ্ছেন নাড্ডা। এদিন, বিকেল সাড়ে ৫টা নাগাদ কলকাতা বিমানবন্দরে নামবেন নাড্ডা।
বিজেপির জাতীয় কার্যনির্বাহী সভায় সমস্ত রাজ্যের রাজ্য সভাপতিরা কাজের তথ্য দেন। এতে রাজস্থান এবং তেলেঙ্গানার কাজ সেরা বলে প্রমাণিত হয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রী এই রাজ্যগুলির রাজ্য সভাপতি সতীশ পুনিয়া এবং বুন্দি সঞ্জয় কুমারের প্রশংসাও করেছেন।
দুই দিনের সফরে রাজ্যে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। মায়াপুরের মন্দির থেকে বেহুয়াডহরি যাবেন বিজেপি নেতা।
মাত্র একটি রাজনৈতিক সভা করলেও, রাজ্য কমিটির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতৃত্বের সঙ্গে আলাদা করে বৈঠক করতে পারেন নাড্ডা।
মোদীর পর বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের অপর দুই প্রধান মুখ অমিত শাহ এবং জে পি নাড্ডার বঙ্গে আসার দিনক্ষণ ঠিক হলে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছিল দলের অন্দরে। কিন্তু, এবার তাও বাতিল হয়ে গেল।