ইলিশ ভর্তি ট্রলার ডুবলো গঙ্গাসাগরে। ডুবন্ত ট্রলারে ছিলেন ৮ জন মৎস্যজীবী। প্রবল ঢেউয়ের দাপটে ট্রলার ফুটো হয়ে ডুবে যায় সমুদ্রে। মা শীতলা নামে ট্রলারটি ডুবে যায়, ৮ জন মৎস্যজীবীকে নিয়ে।
কন্টেনার ট্রাক ও ট্রলার ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ । এই মুখোমুখি সংঘর্ষ টি হয় AH2 রোড, সন্নাসি, বাগডোগরার কাছে ।
কেঁদো দ্বীপের কাছে ট্রলার ডুবির ঘটনায় উদ্ধার ১৩ জন মৎস্যজীবী। এখনও নিখোঁজ পাঁচ মৎস্যজীবী। তাঁদের খোঁজে সমুদ্রে তল্লাশি চলছে। উত্তাল মুড়িগঙ্গার ডুবন্ত ট্রলার থেকে উদ্ধার ৪। প্রাকৃতিক দুর্যোগের জেরে শুক্রবার বঙ্গোপসাগরের কেঁদো দ্বীপের কাছে একটি ট্রলার ডুবির ঘটনা ঘটে। এফ বি সত্যনারায়ণ নামে ট্রলারটি মৎস্যজীবীদের ছিল। ট্রলারটি গভীর সমুদ্রে ইলিশ মাছ ধরতে গিয়েছিল। ওই ট্রলারে ১৮ জন মৎসজীবী ছিলেন বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। দীর্ঘ ১৭ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় অবশেষে তাদের উদ্ধার করা হয়।
গত শুক্রবার ইলিশের খোঁযে বঙ্গোপসাগরের গভীরে যায় এফবি সত্যনারায়ণ নামের একটি ট্রলার। ১৮ জন মৎস্যজীবী সহ কাকদ্বীপ-নামখানা এলাকায় নিখোঁজ হয় যায় ট্রলারটি।
জুনপুটের পর এবার শৌলায় ফের ট্রলার ডুবে গেল। ভয়ঙ্কর ট্রলার ডুবির ঘটনা মোবাইল বন্দি করলো অন্য ট্রলারের মাঝি। মা মহেশ্বরী নামে ট্রলারটি ডুবে গেল বঙ্গোপসাগরে। ১৩ জন মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করলো অন্য একটি ট্রলার। ট্রলার ডুবির ভিডিও দেখে শিউরে উঠছেন সকলে। উত্তাল সমুদ্রে ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে জল ধুকতে থাকে ট্রলারে। পাশে থাকা আর একটি ট্রলার তাদের উদ্ধারে এগিয়ে আসে। মৎস্যজীবীরা প্রানে বাঁচলেও আতঙ্ক পিছু ছাড়ছে না তাদের
গভীর সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে বিপত্তি। বঙ্গোপসাগরের ছায়মারি দ্বীপের কাছে ডুবে গেল ট্রলার। ডুবন্ত ট্রলার থেকে মৎস্যজীবীদের উদ্ধার করলো অপর ট্রলার। ডুবে যাওয়া ট্রলারের নাম স্বর্নময়ী। কাকদ্বীপের মৎস্যজীবীরা ট্রলারে করে মাছ ধরতে গেছিলেন। ট্রলারের পাইপ ফেটে প্রচুর জল ঢুকে যায়। ১৮ জন মৎস্যজীবীকে উদ্ধার করা হয়েছে
ট্রলারে মোট ৬ জন যাত্রী ছিলেন। ট্রলারটি একটি বার্জকে টেনে নিয়ে গেঁখালির দিকে যাচ্ছিল।
বঙ্গে ফের নিম্নচাপের সতর্কতা জারি। মৎস্যজীবীদের উদ্দেশে আগাম সতর্ক বার্তা জারি হয়। শনিবার গভীর সমুদ্র থেকে ফিরে আসতে বলা হয় মৎস্যজীবীদের। সমুদ্রে মাইকিংও শুরু হয় কোস্টগার্ডদের। গভীর সমুদ্রে গিয়ে বিপাকে পড়ে একটি ট্রলার। সতর্কবার্তা পেয়ে ফেরার পথে বিকল হয়ে যায় ট্রলারটির ইঞ্জিন। দিঘা থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে ঘটে এই ঘটনা। ১১ জন মৎস্যজীবী ওই ট্রলারে আটকে পড়ে। খবর পেয়ে মৎস্যজীবীদের দ্রুত উদ্ধারে নামে কোস্টগার্ডরা। দীর্ঘক্ষণের চেষ্টায় ১১ জন মৎস্যজীবীকেই উদ্ধার করা হয়।
আবহাওয়া দফতর থেকে আগেই জারি হয় সর্তকতা। দক্ষিণবঙ্গের দুটি জেলা এবং বিশেষ করে সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেয় আবহাওয়া দফতর। সেই মতো মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধাজ্ঞাও জারি হয়। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই কিছু মৎস্যজীবী নৌকার নিয়ে মাছ ধরতে বেরিয়ে যায় সমুদ্রে। মাছ ধরতে গিয়েই ট্রলার ডুবে ঘটে বিপত্তি। অল্পের জন্য রক্ষা পায় ৬ মৎস্যজীবী। সিভিল ডিফেন্স এবং নুলিয়ারা দেখতে পেয়ে উদ্ধার করে।
ফের বকখালিতে ডুবে গেল ট্রলার। ভোরে মাছ ধরতে গিয়ে ডুবে যায় ট্রলারটি। মোট ১২ জন মৎস্যজীবী ছিল ট্রলারটিতে। ২ জনকে উদ্ধার করা গেলেও নিখোঁজ ছিল ১০ জন। এবার তাদেরই মধ্যে ৯ জনের দেহ উদ্ধার হল। এই ঘটনায় এখনও নিখোঁজ ১ জন। ঘটনা ঘিরে শোকের ছায়া গোটা এলাকায়।