প্রাথমিক তদন্তে অনুমান করা হচ্ছে যে, যান্ত্রিক ত্রুটি নয়, কর্মীদের ভুলের কারণেই দুর্ঘটনাটি ঘটেছে।
ওড়িশার ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার স্মৃতি ফিরল অন্ধ্রপ্রদেশে। রবিবার অন্ধ্রপ্রদেশের বিজয়নগরম জেলায় ট্রেন দুর্ঘটনায় একাধিক ব্যক্তির মৃত্যু হল।
বাংলাদেশে গণ পরিবহণের অন্যতম মাধ্যম বাস ও লঞ্চ। সেই তুলনায় ট্রেনের ব্যবহার কিছুটা কম। কারণ, বাংলাদেশের সর্বত্র রেলপথ চালু করা সম্ভব হয়নি।
বিজ্ঞপ্তি অনুসারে ট্রেন দুর্ঘটনায় বা মানুষ পরিচালিত লেভেল ক্রসিং দুর্ঘটনায় যে কেউ যদি মারা যায় তাহলে পরিবারের সদস্যদের ৫ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপুরণ দেওয়া হয়।
দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সাহারা রেলওয়ে স্টেশনের কাছে। এই স্টেশনটি শাহজাদপুর এবং নবাবশাহর মধ্যে অবস্থিত। এখনও পর্যন্ত ১৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে বলে জানা গিয়েছে।
ওড়িশায় তিনটি ট্রেনের সংঘর্ষের ঘটনায় সাত জন রেলকর্মীকে বরখান্ত করা হয়েছে। রেল সূত্রের খবর দায়িত্বে গাফিলতির জন্যই সাতজনকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
রবিবার তখনও স্পষ্ট হয়নি ভোরের আলো, হঠাৎ করেই ভয়ঙ্কর শব্দে কেঁপে উঠল বাঁকুড়ার ওন্দা রেলস্টেশন এলাকা। চালকের তন্দ্রার জেরেই মারাত্মক দুর্ঘটনা।
গুয়াহাটি থেকে জম্মু তাওয়াইয়ের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় লোহিত এক্সপ্রেস। বিকেল ৪টে ৪৫ নাগাদ উত্তর দিনাজপুরের ডালখোলা ও সূর্যকমল স্টেশনের মাধ্যে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে দূরপাল্লার ট্রেনটি।
ভয়াবহ মৃত্যুর পাশাপাশি স্বজনহারা মানুষদের গভীর শোক নিয়েও সমবেদনা ফুটে উঠেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা কবিতায়।
হঠাৎ ঝড় বৃষ্টি শুরু হয়। দুর্ঘটনা এড়াতে শ্রমিকরা পাশের রেললাইনে দাঁড়িয়ে থাকা একটি পণ্যবাহী ট্রেনের নিচে লুকিয়ে থাকে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, যে মালগাড়িতে ইঞ্জিন লাগানো ছিল না, সেটি চলতে শুরু করে