রেল জানিয়েছে, হাওড়া স্টেশনের ১৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে রেললাইন থেকে শুরু করে পাওয়ার ব্লক, সিগন্যাল, ওভারহেড বৈদ্যুতিকরণ ব্যবস্থা-সহ রেলের পরিকাঠামোগত রক্ষণাবেক্ষণ করা প্রয়োজন।
রেল মন্ত্রক সূত্রের খবর, নতুন অ্যাপ তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু এই অ্যাপ তৈরি করতে তিন বছরের কাছাকাছি সময় লাগবে।
এই সময় শীতকালীন ছুটি পড়ে যাওয়ায় অনেকেই ছোটখাট ভ্রমণের সিদ্ধান্ত নেন। সেই যাত্রী চাপ যাতে সামলানো যায়, তার কথা মাথায় রেখেই অতিরিক্ত ট্রেন চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে পূর্ব রেলের তরফে।
লোকাল ট্রেনে যেভাবে ঝুঁকি নিয়ে লাইন পারাপার করা হয়, মেট্রো স্টেশনেও একই কায়দায় লাইন পারাপার করে অন্য প্ল্যাটফর্মে উঠতে গিয়েছিলেন উত্তর প্রদেশের ওই ব্যক্তি।
চলতি সপ্তাহের শনি ও রবিবার শিয়ালদহ এবং হাওড়া, উভয় শাখাতেই একগুচ্ছ ট্রেন বাতিল করে দিয়েছে রেল। যাত্রীদের কাছে ক্ষমা চেয়ে এই বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।
স্টেশন ছেড়ে যাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই লাইনচ্যুত হয় যায় ট্রেনটির ইঞ্জিন। ঘটনার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয় উদ্ধারকাজ।
পরিষেবা ব্যহত হওয়ায় বাতিল হয় পরের বেশ কয়েকটি ট্রেনও। ফলে ভিষণ সমস্যায় পড়তে হয় যাত্রদের। সকাল থেকেই যাত্রীদের ভিড়ে ঠাসা।
বিকেল ৫টা ২০ থেকে বন্ধ ট্রেন চলাচল। পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে, পরিষেবা স্বাভাবিক করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
২ দিনে দক্ষিণ পূর্ব রেলের মোট ১৮৮টি ট্রেন বাতিল করা হচ্ছে কুড়মি আন্দোলনের জেরে। ৫ এপ্রিল থেকে একনাগাড়ে অবরোধ চলায় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতীয় রেল কর্তৃপক্ষ।
কুড়মি সমাজভুক্ত মানুষদের অবরোধের জেরে আদ্রা-চাণ্ডিল শাখা ও খড়গপুর-টাটানগর শাখায় ৪ দিনে প্রায় আড়াইশোটি দূরপাল্লার ট্রেন বাতিল করা হয়েছে।