দেশের কোনও মেডিকেল কলেজে যাতে তাঁদের সুযোগ দেওয়া হয় সেই মর্মে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন পড়ুায়ারা। শনিবারই দিল্লি হাইকোর্টে এই নিয়ে একটি পিটিশন দাখিল করেন ইউক্রেন ফেরত মেডিক্যাল পড়ুয়ারা।
তামিল মেডিক্যাল পড়ুয়াদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন। সেই সময়ই তিনি প্রশ্ন করেন কতটা কষ্ট পেয়েছেন আপনারা। তার উত্তরে ইউক্রেন ফেরত মেডিক্যাল পড়ুয়ারা বলেন, সীমান্ত পার হওয়ার পরই ভারত সরকার পুরো নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে নেয়।
এখন থেকে বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের অর্ধেক আসনে পড়ার খরচ সরকারি হারে নেওয়া হবে বলে কেন্দ্র সরকারের তরফে ঘোষণা করা হয়েছে। তা নিয়েই চলছে জোরদার চর্চা
দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে পড়াশোনা সূত্রে ইউক্রেনে ছিলেন হালিশহর পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সায়ন ঘোষ। অবশেষে ঘরে ফিরেছে সে।
একজন গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান কীভাবেই বা প্রশাসনকে না জানিয়ে বিদেশে বসে রয়েছেন, এই অভিযোগ তুলেই শুরু হয় তদন্ত। তদন্ত শুরু হলে জানা যায়, মেয়েটির নাম বৈশালী যাদব।
বাঁকুড়া শহরের উত্তর প্রনবানন্দ পল্লির বাসিন্দা সৌমাল্য মুখোপাধ্যায়। বাবা উত্তম মুখোপাধ্যায় পেশায় হাই স্কুলের শিক্ষক। মা সোমা মুখোপাধ্যায় গৃহবধূ। দুই ছেলেকে ও স্ত্রী-কে নিয়ে সংসার উত্তমবাবুর। ইউক্রেনের ভিয়েন খারাজিন খারকিভ ন্যাশান্যাল ইউনিভার্সিটিতে ডাক্তারি পড়ায় সুযোগ পায় বাঁকুড়ার মেধাবী ছাত্র সৌমাল্য।
ভোর রাতে হঠাৎ হোস্টের পাশে শুরু বোমাবর্ষণ। প্রাণ বাঁচাতে কয়েকশো পড়ুয়া সঙ্গে ন'তলা হোস্টেলের নিচের বাঙ্কারে আশ্রয় নেয়। তাদের মধ্যেই ছিলেন হাওড়ার ইছাপুর শিয়ালডাঙ্গার ছাত্রী দেবারতি দাস।
পরিবারের দাবি সায়ন কোনও মারণ মোবাইল গেমে আসক্ত হয়ে পড়ে থাকতে পারে। তদন্তকারীদের সে কথা জানালে তদন্তকারীরা সায়নের মোবাইল ফোনটি পরীক্ষার জন্য উদ্ধার করে নিয়ে গেছে।