আফগানিস্তানে নতুন করে তালিবান ক্ষমতা দখল করার পর থেকেই মহিলাদের অবস্থা শোচনীয়। শিক্ষা, চাকরি-সহ সমাজের সব ক্ষেত্রেই মহিলাদের কোণঠাসা করে দিয়েছে তালিবান শাসকরা।
অর্থ সংকটের মুখোমুখি পাকিস্তানও গুরুতর নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। এর মধ্যে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানের (টিটিপি) হামলা উল্লেখযোগ্য। এই ইস্যুতে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যে সম্পর্কেরও অবনতি হয়।
এনআইএ দফতরে হুমকি চিঠি। মুম্বইয়ে হামলা চালাতে পারে তালিবান জঙ্গি সংগঠনের এক সদস্য। বলা হয়েছে চিঠিতে।
পাকিস্তানের তালিবান গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে মানববোমা হামলায় শয়ে শয়ে পাকিস্তানির মৃত্যু। দোষারোপের তীর উলটে পাকিস্তানের দিকেই ঘুরিয়ে দিলেন তালিবান সরকারের বিদেশমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি।
প্রকাশ্য স্টেডিয়ামে শয়ে শয়ে মানুষের সামনে এই ধরনের শাস্তি দেওয়া হয়েছে, যাতে আফগানিস্তানের মানুষ তালিবানি ‘রীতি’ দেখতে পান।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিরোধীদের ঐক্যবদ্ধ করার লক্ষ্যে গঠিত পাকিস্তানি তালেবান একটি ভিডিও বার্তার মাধ্যমে হুমকি দিয়েছে। এই বার্তায় ইংরেজি ও উর্দুতে লেখা আছে, 'আমরা আসছি।'
কিছু মহিলা কর্মচারী সঠিকভাবে মাথায় ইসলামিক স্কার্ফ অথবা হিজাব পরছেন না, এই বিষয়ে তালিবান সরকারের কাছে ‘গুরুতর অভিযোগ’ আসছে। সেই কারণেই এবার থেকে কাজে যাওয়া বন্ধ।
তালিবানের শাসনকালে মহিলাদের স্বাধীনতা প্রায় নেই বললেই চলে। চাকরি থেকে পোশাক সব কিছুতেই ফতোয়া জারি করেছে তালিবান সরকার। এবার মহিলাদের উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
পাকিস্তানের পুলিশ স্টেশনে তালিবান জঙ্গিরা হামলা চালায়। উত্তর-পশ্চিম পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের একটি পুলিশ চৌকির দখল নিয়েছে
২০২১ সালের ১৫ অগস্ট দ্বিতীয়বারের জন্য আফগানিস্তান দখল করে তালিবান সংগঠন, তার পর এই প্রথমবার তালিবান সরকার কোনও ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে প্রাণদণ্ড দিল।