শুধুমাত্র তৃণমূলের ওই পঞ্চায়েত সদস্য একা নন, তাঁর প্রতিবেশী শাজাহান মোল্লাকেও গুলি করেছে আততায়ীরা।
পাঁচ বছরের পুরনো মামালয়া গ্রেফতার বিজেপির জেলা পরিষদ প্রার্থী তরণীকান্ত বর্মন। গ্রেফতারি নিয়ে তৃণমূল-বিজেপির মধ্যে চাপানউতোর শুরু হয়েছে গেছে।
শেষকৃত্যের পর গ্রামের মানুষ নিজেরাই চাঁদা তুলে খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন, সেই টাকা কেন স্থানীয় তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যার দেওর ফারুক মিঞার হাতে দেওয়া হল না? এই ‘অপরাধে’ বীরভূমের রামপুরহাট থানার পাইকপাড়া গ্রামে শোকস্তব্ধ বাড়িতে চলল তাণ্ডব।
বিশ্বজিৎ দাস তাঁর বুথের এক বাসিন্দা তথা বিজেপি কর্মী মনোজ সাহাকে ফোনে বলছেন, 'জব কার্ড পেতে হলে হাতে তুলে নিতে হবে তৃণমূলের পতাকা। তৃণমূলে যোগদান করলেই শুধু জব কার্ড নয় মিলবে বাংলা আবাস যোজনার ঘর থেকে শুরু করে রাজ্য সরকারের অন্যান্য সরকারি প্রকল্পের সুবিধা।'
সোমবার তৃণমূলের নির্বাচিত সদস্যদের হাতেই অনাস্থা ভোটে হারতে হল পঞ্চায়েত সমিতির সহ-সভাপতি তথা তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের আইএনটিটিইউসি-র জেলা সভাপতিকে।
ব্যাঙ্কে ঢুকে দাদাগিরির অভিযোগ। অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামীর বিরুদ্ধে। বারুইপুরের খাসমল্লিক এসবিআই ব্যাঙ্কে ঘটে এই ঘটনা। ইতিমধ্যেই ঘটনার অভিযোগ দায়ের হয়েছে ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে। ক্যামেরাবন্দি ঘটনার মুহূর্তের ছবি। ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই তা ভাইরাল। এই ঘটনা নিয়ে উঠেছে নিন্দার ঝড়। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
পঞ্চায়েত নির্বাচনে ২২ আসনবিশিষ্ট রতুয়া গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূল ১৪, বিজেপি ৩, কংগ্রেস ২, সিপিআইএম ২ এবং আরএসপি ১টি আসন দখল করেছিল। সর্বসম্মতভাবে পঞ্চায়েতের প্রধান হন তৃণমূলের শেখ আলমগীর রেজা চৌধুরী।
আজ সকালে বাজার করে বাইক নিয়ে সুন্দরপুর মোড়ের ফাঁকা এলাকা দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন মোস্তাফা। ঠিক সেই সময় একদল দুষ্কৃতী তাঁর পথ আটকায়। তাঁকে লক্ষ্য করে বোমা ও গুলি ছোড়া হয়। ধানক্ষেতের মধ্যে লুটিয়ে পড়েন মোস্তাফা।
বালুরঘাট ব্লকের ডাঙা গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট ২০ টি আসন। যার মধ্যে ১১ টি বিজেপি, ৬ তৃণমূল ও বামফ্রন্ট ৩ টি আসন পেয়েছিল। বেশি আসন পাওয়ায় বোর্ড গঠন করে বিজেপি। যদিও পরে ডাঙা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূলে যোগ দেন।