রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ তুলেছেন যে, রাজ্য জুড়ে ‘সুশাসন’ নয়, প্রত্যেক ঘরে ঘরে ‘কুশাসন’ চালিয়েছে বিজেপি সরকার। তাঁর উপস্থিতিতে এত নেতাকর্মী একসঙ্গে যোগ দিয়েছেন বলে খবর।
২০২১ সালের নভেম্বরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি লিখে দল ছাড়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন জয়। তারপরই তৃণমূলে যোগ দেওয়ার জন্য আবেদন জমা দিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। অবশেষে তাঁর সেই আবেদন গৃহীত হয়েছে।
কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিচ্ছেন প্রাক্তন বিজেপি সাংসদ কীর্তি আজাদ। উল্লেখ্য, তিনি হলেন ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপ জয়ী অন্যতম ভারতীয় ক্রিকেটার।
তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পরই বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন কৃষ্ণ কল্যাণী। পাশাপাশি প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমোকে।
ফেসবুক লাইভে গৌরী শঙ্কর ঘোষ বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদানের গুজব উড়িয়ে দেন। তিনি বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দানের বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ,ওটা তৃণমূলের কৌশলী প্রচার।
যত দিন যাচ্ছে, ততই বাঘমুন্ডির বিধায়ক সুশান্ত মাহাতোর হাত ধরে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলি থেকে রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ঘাসফুল শিবিরে আসার ভিড় বাড়ছে। বুধবারও, কংগ্রেস, বিজেপি, ফরওয়ার্ড ব্লক ছেড়ে ৫০০ পরিবার তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করলেন।