ত্রিপুরা বিধানসভা জয় নিয়ে আশাবাদী বিজেপি-কংগ্রেস - বামেরা। তিন রাজনৈতিক দলই এক্সিট পোল মানতে নারাজ।
বামেরা পেতে পারে ৬ থেকে ১১টি আসন। তিপরা মোথার ঝুলিতে যেতে পারে সম্ভাব্য ৯ থেকে ১৬টি আসন। অন্যান্যরা আপাতত খালি হাতেই মাঠ ছাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে।
ত্রিপুরার ৬০ আসনের বিধানসভায়, ২০টি আসন তফসিলি উপজাতিদের জন্য সংরক্ষিত। ২০১৮ সালের নির্বাচনে, ২০টি আসন, সমস্ত তফসিলি উপজাতি, বিজেপির অ্যাকাউন্টে এসেছিল।
‘ত্রিপুরাবাসি বামেদের কুশাসন দেখেছে। কংগ্রেসের দুর্নীতির সরকারও দেখেছে। কংগ্রেস ও সিপিএম ত্রিপুরার জন্য কিছুই করেনি। বিজেপির শাসনকালে ত্রিপুরায় উন্নয়ন হয়েছে।’
ত্রিপুরার জনসভা থেকে বাম ও কংগ্রেসকে একযোগে আক্রমণ প্রধানমন্ত্রী মোদীর। তিনি বলেন কেরলে কুস্তি দুই দলের আর ত্রিপুরা দুই দলের বন্ধুত্ব রয়েছে।
ত্রিপুরায় বাম ও কংগ্রেস জোট ত্রিপুরায় বিধানসভা নির্বাচনে লড়াই করছে। কংগ্রেস বাম যদি ক্ষমতায় আসে তাহলে মুখ্যমন্ত্রী হতে পারেন ত্রিপুরার বাম নেতা।
রাজধানী শহর থেকে মাত্র ১৮ কিলোমিটার দূরে মজলিশপুরে হিংসাত্মক ঘটনার বিষয়ে কংগ্রেস ইসিআই-এর কাছে একটি রিপোর্ট ও অভিযোগ জমা দেওয়ার পরে এই কঠোর পদক্ষেপটি নেওয়া হয়।
ত্রিপুরায় চলতি বছরেই বিধানসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই জোট বেঁধেছে সিপিএম-কংগ্রেস। বিজেপি - তৃণমূল একাই লড়বে। ট্রাম্পকার্ড হতে পারে টিপরা মোথা নামের উপজাতি দল।
বিজেপির বিরুদ্ধে একসঙ্গে লড়াই করবে কংগ্রেস-সিপিএ।বিধানসভা নির্বাচনের আগেই বদলে গেল ত্রিপুরার রাজনৈতিক সমীকরণ।
ত্রিপুরায় এবার এক নজিরবিহীন জোট হয়তো দেখতে চলেছে মানুষ। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এমন জোট-কে অবশ্যাম্ভাবি বলেই ধরে নেওয়া হচ্ছে। কিন্তু, ত্রিপুরার বুকে এমন দিন যে আসব তা হয়তো কয়েক বছর আগেও ঠাহর করা যায়নি।