পাকিস্তানের জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক জাভেদ মিঁয়াদাদ বরাবরই ভারত-বিরোধী হিসেবে পরিচিত। তাঁর কথায়, আচরণে বরাবরই ভারত-বিরোধিতা স্পষ্ট হয়ে যায়।
অ্যাডভোকেট অজয় শ্রীবাস্তব দাউদের আগে যে সম্পত্তি কিনেছেন তারমধ্যে রয়েছে, মুম্বইয়ে দাউদের বাড়ি, যেখানে সে ছোটবেলায় থাকত, জন্মগ্রহণ করেছিল- মোটকথা জন্মভিটে।
চারটি সম্পত্তি চোরাকারবারি এবং ফরেন এক্সচেঞ্জ ম্যানিপুলেটর আইনের অধীনে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল এই কুখ্যাত সন্ত্রাসবাদীর সম্পত্তি। সেগুলিই বিক্রি হবে নতুন বছরের শুরুতে।
দাউদকে নিয়ে ভিত্তিহীন দাবিগুলি পাকিস্তানি ইউটিউবার থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়া সবতেই ছড়িয়েছিল। তবে পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার উল হক কাকারের অ্যাকাউন্ট থেকেও এজাতীয় খবর শেয়ার করা হয়েছিল
লস্কর-ই-তৈবা ও ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে খালিস্তানপন্থীদের। বিস্তারিত তদন্তের পর এমনই তথ্য হাতে পেয়েছেন ভারতীয় গোয়েন্দারা।
নাথুরাম গডসে যদি ভারত মাতার সন্তান হয় তাহলে দাউদ ইব্রাহিমও ভারত মাতার সন্তান। গিরিরাজ সিং-এর মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা বিহারের জেডিইউ নেতার।
একেবারে নতুন লুকে দেখা গেল দাউদকে। একটি বিশিষ্ট সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ্যে এল দাউদের সেই ছবি।
জাতীয় তদন্ত সংস্থা এনআইএ-এর হাতে আটক দাউদ ইব্রাহিমের ভাগ্নে আলিশাহ পার্কার। সে হাসিনা পার্কারের ছেলে। দাউদ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দিয়েছে।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিতিন গডকরির অফিসে পরপর তিনটি হুমকি ফোন। তদন্তে নামে পুলিশ। জানতে পারে ডি-গ্যাং-এর সদস্য ফোন করেছে।
একজন এনআইএ আধিকারিক বলেছেন যে সংস্থাটি দাউদের ভাই আনিস ইব্রাহিম ওরফে হাজি আনিস, নিকটাত্মীয় জাভেদ প্যাটেল ওরফে জাভেদ চিকনা, শাকিল শেখ ওরফে ছোটা শাকিল এবং ইব্রাহিম মোশতাক আবদুল রাজ্জাক মেমন ওরফে টাইগার মেমনের জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেছে।