১৫ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর, এই ১৭ দিনে উপভোক্তারা সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। তারপর ১ থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত পরিষেবা দেওয়া হবে আবেদনকারীদের।
ষষ্ঠ পর্যায়ের ক্যাম্পে একাধিক পরিষেবার আবেদন পত্র জমা দেওয়া যাবে। উল্লেখ্য গত দু'বছরে মোট ৩ লাখ ৭৫ হাজার ক্যাম্প হয়েছে।
দুয়ারে আইন পরিষেবার অধীনে গ্রামবাসীদের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে যাবেন উকিলরা। যেকোনও সমস্যায় জর্জরিত সাধারণ মানুষকে দেওয়া হবে আইনি পরামর্শ।
রাজ্যের মহিলাদের জন্য সুখবর। ১ নভেম্বর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত নতুন করে আবেদন করা যাবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের জন্য। শুরু হচ্ছে দুয়ারে সরকার কর্মসূচি।
নবান্ন সূত্রে খবর, চলতি অর্থবর্ষে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের অধীনে বাংলার জন্য শ্রমদিবস বরাদ্দই করেনি কেন্দ্রের মোদী সরকার। ফলে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের আওতায় আনা যাচ্ছে না গ্রামীণ মানুষজনকে।
বুধবার হাইকোর্টে বড় ধাক্কা খেল মমতা সরকার। বিধানসবা নির্বাচনের আগে শুরু হওয়া রাজ্যে সরকারের 'দুয়ারে রেশন' প্রকল্প বেআইনি বলে জানিয়ে দিল আদালত। বিচারপতি অনিরুদ্ধ রায় ও বিচারপতি চিত্তরঞ্জন দাসের ডিভিশন বেঞ্চ বলে, দুয়ারে রেশন প্রকল্পটি জাতীয় খাদ্য নিরাপত্তা আইন ২০১৩-র সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। তাই এইটি আইনের চোখে অবৈধ
মুর্শিদাবাদ জেলায় দুয়ারে সরকারের ৪৪৬টি ক্যাম্প করা হবে। এবার দুয়ারে সরকারের ক্যাম্প থেকে স্বাস্থ্যসাথী, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, ১০০ দিনের কাজ, কন্যাশ্রী, রূপশ্রীর মতো একাধিক প্রকল্পের সুবিধা মিলবে।
১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে রাজ্যে খুলছে প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়। সেই সঙ্গে মঙ্গলবার থেকে শুরু হল দুয়ারে সরকার প্রকল্প। পুরনিগম এলাকার শিক্ষক-শিক্ষিকারা একসঙ্গে কীভাবে দুদিক সামলাবেন সেই নিয়ে কপালে চিন্তার ভাঁজ।
আগামী বছরের শুরুতেই রাজ্যে জানুয়ারি মাসে শুরু হতে চলেছে দুয়ারে সরকার। এবারের দুয়ারে সরকারের প্রকল্পে নয়া গাইড লাইন নিয়ে নির্দেশিকা জারি করল নবান্ন।
দুদিন আগে দেখা গেছিল প্রশাসনিক ব্যর্থতার ছবি। বৃহস্পতিবার ফুটে উঠল প্রশাসনিক তৎপরতার চিত্র।