এই দিনে মা দুর্গার আরাধনা করা হলে সমস্ত খারাপ কাজ দূর হয়। মা তার ভক্তদের আশীর্বাদ করেন। সেই সঙ্গে কিছু ভুলের কারণে দেবী দুর্গা এই দিনে ক্রুদ্ধ হন। আসুন জেনে নিই মহানবমীর দিন কোন ভুলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত।
দেবীর বোধন থেকে দশমীর সিঁদুর খেলা- সব নিয়েই হয় খবর। আর এবছরও হল না তার অন্যথা। ঐতিহ্য বজায় রেখে এবারের পুজোতেও মিলল ঝলক।
দেবী পক্ষে মানেই মাতৃ আরাধনা, তাই মায়ের কৃপা দৃষ্টি সর্বদা বজায় রাখতে মেনে চলতে হবে বিশেষ কিছু নিয়ম। তার মধ্যে একটি হল দুর্গাপুজোয় অর্ঘ্য দান। এই কারণেই পারিবারিক দুর্গাপুজোগুলিতে শাস্ত্রাচার পালনের উপরেই বেশি জোর দেওয়া হয়।
এই সময়ে তিনটি গ্রহ, চন্দ্র, সূর্য এবং বুধ কন্যা রাশিতে গমন করবে। এমন পরিস্থিতিতে সূর্যগ্রহণ থেকে মুক্ত হয়ে দুর্গা পুজা শুরু হবে এবং দেবীর আগমন হবে হাতিতে চড়ে।
নেতাজির হাত ধরে শহর কলকাতায় আধুনিক এক দুর্গাপুজো সূচণা হয়। শিল্পী গোপেশ্বর পাল নেতাজির আদেশেই প্রথম একচালা ঠাকুরের বদলে আধুনিকরূপে দুর্গা পুজোর সূচণা হয় এই কুমোরটুলি সর্বজনীনেই।
কালো হলুদের কথা খুব কম মানুষই জানেন। কালো হলুদ গাঢ় নীল -কালো বা ডিপ বেগুনি রঙের হয়ে থাকে। এটি শুধুমাত্র ভারতীয় উপমহাদেশেই পাওয়া যায় যায়।
আজও এই পুজো নিষ্ঠা সহকারে করেন শেঠ পরিবারের সদস্যরা। কথিত আছে ওই দুর্গাপুজো দেখতে ওই বাড়ী এসেছেন শরৎচন্দ্র চট্ট্যোপধ্ধ্যয়, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় , জগদীশ চন্দ্র বসু।
জ্যোতিষবিদদের মতে মনের ইচ্ছে বা আকাঙ্খা কখনই কারও কাছে প্রকাশ করা উচিৎ নয়। যা যেকোনও সময়ই নজর লাগতে পারে।
২০২১ সালে বাংলাদেশের ফরিদপুরে দুর্গা ঠাকুরের মূর্তি ভেঙে যে ন্যক্কারজনক ধর্মবিদ্বেষ দেখিয়েছিল দুষ্কৃতীরা, ২০২৩ সালেও সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি দেখা গেল ঢাকা শহর থেকে কিছুটা দূরেই।
মঙ্গলের শুভ প্রভাবের কারণে মানুষ আবেগপ্রবণ ও স্পষ্টভাষী হয়। ২০২৩ সালের অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে মঙ্গল তুলা রাশিতে প্রবেশ করতে চলেছে।