নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কাউন্সিলর দেবরাজ চক্রবর্তীর বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি। বিধান নগর পুরনিগমের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর দেবরাজ চক্রবর্তী। দেবরাজ চক্রবর্তীর রাজারহাট রোডের বাড়িতেই সিবিআই হানা।
এসএসসির নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ৬ মাসের মধ্যে বিচারপর্ব শেষ করতে কলকাতা হাইকোর্টকে।এবার থেকে নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত যাবতীয় মামলার শুনানি এবার থেকে দেবাংশু বসাকের বেঞ্চেই হবে।
জ্যোতিপ্রিয়র পাশে থাকার বার্তা সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদারের। শুভেন্দু অধিকারীকে পাঠালেন আইনি নোটিশ। ‘জ্যোতিপ্রিয় দিনে ৪ বার ইনসুলিন নেয়। ওর মতো একজন অসুস্থ মানুষকে মেরে ফেলার চক্রান্ত। শুভেন্দু প্রমান ছাড়াই আমার নামে মিথ্যে কথা বলেছেন।’
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস ও বেলা এম ত্রিবেদী ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলা উঠেছিল। সেখানেই খারিজ হয়ে যায় গৌতম পালের রক্ষাকবচ।
‘বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে শেষ হয়ে গিয়েছে। সিবিআই ও ইডি-কে বারবার ব্যবহার করছে বিজেপি। জনগণের উপর ভরসা হারিয়ে বিজেপি এইসব করছে। তৃণমূলকে দুর্বল করার জন্যই বিজেপির এই কাণ্ড। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে যা হল ঠিক নয়।’
সাত সকালে বনমন্ত্রী তথা প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সল্টলেকের বাড়িতে হানা দিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) আধিকারিকরা।
গত বুধবার ইডি গিয়েছিল নদিয়ার বিভিন্ন রেশন দোকান এবং দোকানের মালিকের বাড়িতে। একই দিনে সল্টলেক এবং নিউ টাউনের অনেকগুলি জায়গাতেও তল্লাশি অভিযান চালায় ইডি।
নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বুধবার সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির হন রুজিরা। এদিন রুজিরার হাজিরাকে কেন্দ্র করে কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয় গোটা চত্বরকে।
রবিবার সংবাদ শিরোনামে আসে তৃণমূলের দুই দুঁদে নেতা ফিরহাদ হাকিম ও মদন মিত্রের বাড়িতে সিবিআই হানার খবর।
সিবিআই তল্লাশির চলাকালীনই ফিরহাদের বাড়ির বাইরে জড়ো হতে শুরু করেছেন তাঁর অনুগামীরা। চলছে বিক্ষোভ, দেওয়া হচ্ছে শ্লোগান।