রাজ্যের প্রায় সব ঘাটেই হাজার হাজার মানুষের ভিড় দেখা যায় এদিন। এই পরিস্থিতিতে পুজোর শুরুতেই যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে তার জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থাতেও বিশেষ জোড় দিয়েছে কলকাতা পুলিশ।
রবিবার মহালয়ার পূণ্য লগ্নে মহিলা ঢাকিদের দিয়ে শোভাযাত্রার মধ্যদিয়ে এবার পুজোর সূচনা করল বারোয়ারি দুর্গাপুজো কমিটি। কলকাতার বিরাটি থেকে আগত ১১ জনের মহিলা দল শোভাযাত্রায় অংশ নেন। তাদের ঢাকের বাদ্যি মাতিয়ে তোলে গোটা এলাকা।
দেবীপক্ষের সূচনা হল। মহালয়ার এই পূর্নলগ্নে বাঙালিরা ভোরে উঠে যেমন বীরেন্দ্র কিশোর ভদ্রের চন্ডীপাঠ শোনেন ঠিক তেমনি টিভি চ্যানেলগুলিতে দেখেন দক্ষ অভিনেতা অভিনেত্রীদের মহালয়ার নাটকীয় রূপান্তর। শুভশ্রী গাঙ্গুলী, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত থেকে শুরু করে সোলাঙ্কি রায়, রূকমা রায়, শ্বেতা ভট্টাচার্য, সৌমিত্রীষা কুন্ডু সকলেই রয়েছেন এবারের মহালয়ায়।
বড়পর্দায় তাঁর বলিষ্ঠ অভিনয় দক্ষতার দিয়ে হাজার হাজার দর্শকের মন জয় করেছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। তবে ছোট পর্দায় তাঁকে সেভাবে পাওয়া যায়নি, কিন্তু এবার দুর্গাপূজোয় ছোটপর্দার দর্শকদের কাছেও ঋতুপর্ণাকে পৌঁছে দেবে কালার্স বাংলা। চ্যানেলের পক্ষ থেকে একটি বিশেষ সংবাদ সংস্থাকে জানানো হয় ২০২২-এর দূর্গাপূজোয় মহিষাসুরমর্দিনী রূপে দেখা যাবে ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকে। গত বছর এই ভূমিকায় দেখা গিয়েছিল কোয়েল মল্লিককে।
আক্ষরিক অর্থে মহালয়া থেকেই দুর্গাপুজোর সূচনা হয়। কথিত আছে মহালয়ার দিন অসুর ও দেবতাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছিল। হিন্দু ধর্মে মহালয়ার অনেক গুরুত্ব রয়েছে। জেনে নেওয়া যাক, মহালয়া তিথি ও দেবীপক্ষের মাহাত্ম্য।
পিতৃপক্ষের সমাপ্তি এবং দেবীপক্ষের সূচনা। করোনাকালে পুজোর রং ফিকে হলেও দেবীপক্ষের সূচনায় মহালয়ায় দশভুজার অবতারে সামনে এলেন ঋতাভরী চক্রবর্তী। দীর্ঘ দিনের অসুস্থতার পর মা দুর্গার রূপে প্রকাশ্যে এলেন বাঙালি অভিনেত্রী।
সকলের মঙ্গল কামনায় পুজো শুরু করলেন মিমি চক্রবর্তী
শেয়ার করলেন সোশ্যাল মিডিয়ায় পুজোর ছবি
ভিন্ন লুকে ধরা দিলেন অভিনেত্রী
ভক্ত থেকে যাদবপুরবাসী এক কথায় মুগ্ধ
দেবীপক্ষের সূচনায় শক্তি রূপেন সংস্থিতা...। নারীর আদি অনন্ত শক্তির রূপে তারকাদের সোশ্যাল মিডিয়ায় উপস্থিতি। একের পর এক ছবি মুহুর্তে ভাইরাল। দশভুজা থেকে আদ্যাশক্তি, সোশ্যাল মিডিয়ায় দেবী রুপেন পোর্ট ফোলিওতেই যেন নজর কাড়ল সেলেব সেল।