রাত পোহালেই বারাসাতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বুধবার বারাসাতের কাছারি ময়দানে জনসভা প্রধানমন্ত্রীর। শেষ মুহূর্তের নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখল প্রশাসন। উপস্থিত ছিলেন এডিজি সাউথ বেঙ্গল সুপ্রতিম সরকার।
লোকসভা নির্বাচনের আগে বেঙ্গালুরুর রামেশ্বরম ক্যাফেতে বিস্ফোরণের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের সব বড় শহরেই পুলিশ ও অন্যান্য নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থাগুলিকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে।
নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হিসেবে ভারতের জায়গা পাওয়ার বিষয়টি আরও একবার উসকে দিলেন মার্কিন ধনকুবের এলন মাস্ক ।
১০ হাজারেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন করা হয় এবং নিরাপত্তার জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাও ব্যবহার করা হয়। রামলালাকে স্বাগত জানাতে আজ অযোধ্যা এক দুর্ভেদ্য দুর্গে রূপান্তরিত হয়।
শহর জুড়ে যান চলাচল মসৃণ রাখার জন্য প্রতিটি বিভাগের অধীনে অতিরিক্ত বাহিনী প্রস্তুত রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে দুটি স্তরের নিরাপত্তা বজায় রাখা হয়েছে।
আইবি, এলআইইউ, এটিএস, এসটিএফ, মিলিটারি ইন্টেলিজেন্সসহ সাতটি নিরাপত্তা সংস্থা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর অযোধ্যায় পা রাখার আগেই জেলায় ক্যাম্প করেছে।
২০২৩ সালের শেষ কয়েক মাসে, জম্মু ও কাশ্মীরের কোকেরনাগ এবং পুঞ্চ-রাজৌরি সেক্টরে দুটি বড় জঙ্গি হামলা হয়েছিল। এরপরই স্পর্শকাতর এলাকায় মোতায়েন নিরাপত্তা সংস্থার সামনে বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়।
একটি সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, এটি একটি গুরুতর ঘটনা। কখনই এটিকে ছোট করে দেখা ঠিক নয়।
নিরাপত্তা বাহিনী চার সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করেছে।আধিকারিকরা জানিয়েছেন যে আজ সকাল ৭টায় জাগরগুন্ডা থানার অন্তর্গত বেদ্রে ক্যাম্প থেকে সিআরপিএফের ১৬৫ তম ব্যাটালিয়নের একটি সংস্থা উরসাঙ্গল গ্রামের দিকে অভিযানে রওনা হয়েছিল।
বুধবারের সংসদে নিরাপত্তার প্রশ্নে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই উত্তাল ছিল সংসদ। বিরোধী জোট ইন্ডিয়ার সদস্যরা প্রথম থেকেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন।