বাজি উদ্ধারের পর দু’জনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ। একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, পুলিশকে বিভ্রান্ত করতে গাড়ির ভিতরে থাকা বাক্সে ভুয়ো কিউআর কোড লাগিয়ে রেখেছিলেন অভিযুক্তেরা।
অভিযুক্ত ওই দুই নিষিদ্ধ বাজি ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে 'ওয়েস্ট বেঙ্গল ফায়ার সার্ভিস অ্যাক্ট' এর সেকশন ২৪, ইউ৯(বি) আই .ই অ্যাক্ট অনুযায়ী মামলা দায়ের করাা হয়েছে।
কালী পুজো ও দিওয়ালিতে কোনও দরনের বাজিই ফাটানো যাবে না বলে নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। হাইকোর্টের সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে মামলা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। আজ ছিল সেই মামলার শুনানি।
বাজি বিক্রি ও ব্যবহারের উপর পুরোপুরি নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। আর সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়েছে। বিশেষ অবসরকালীন বেঞ্চে আজ এই মামলার শুনানি হবে।
রাজ্য়ে বাজি নিষিদ্ধ বলে রায় হাইকোর্টের । আর কলকাতা হাইকোর্টের বাজি নিষিদ্ধ করার আর্জির পিছনে রয়েছে এশহরেরই মেয়ে রোশনি আলি ।
বর্ধমানে (Burdwan) নিষিদ্ধ শব্দ বাজির বিরুদ্ধে অভিযান চালালো পুলিশ। পুলিশি অভিযানে উদ্ধার হয় প্রায় ৪০কেজি শব্দ বাজি, একজনকে আটক করা হয়েছে।
কোনও কোনও রাজ্যে বাজি ফাটানো পুরো নিষিদ্ধ
কোথাও বা কোনও বাধাই নেই
কেউ আবার ফাটাতে দিচ্ছে তবে বিধিনিষেধের আওতায়
কোভিড পরিস্থিতিতে বাজি ফাটানো নিয়ে কোন রাজ্য কী বলেছে