দারিদ্র্যের সংখ্যা এই দেশে কমছে। মোদী সরকারের আমলেই এই সাফল্য বলছে নীতি আয়োগ।
প্রাক্তন কেন্দ্রীয় সরকার কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, “আগের সরকারের প্রতি সাধারণ মানুষের আর কোনও আশা ছিল না। সেই সরকারের আমলে ব্যাপক দুর্নীতি হত। নরেন্দ্র মোদীর আমলে দুর্নীতি হওয়া বন্ধ হয়ে গেছে।”
নীতি আযোগের বৈঠকে অনুপস্থির আট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। দায়িত্বজ্ঞানহীন ও জনবিরোধী বলে তোপ বিজেোপির। কড়া সমালোচনা রবিশঙ্কর প্রসাদের।
শুধু বাংলাই নয় মমতার পথে হাঁটছে আম আদমি পার্টি (আপ)-র দুই মুখ্যমন্ত্রীও, দিল্লির অরবিন্দ কেজরীওয়াল এবং পঞ্জাবের ভগবন্ত মান। এই বিষয় মোদীকে চিঠিও দিলেন কেজরীওয়াল।
যেসব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা সভা বয়কট করবেন, তারা কমপ্লায়েন্স, গতিশক্তি, আধুনিক পরিকাঠামো, এমএসএমই, দক্ষতা উন্নয়নের বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্তের সুবিধা পেতে পারবেন না।
রাজ্যের হয় অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য নীতি আয়োগের বৈঠকে যোগ দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু কেন্দ্র সেই আবেদনে সড়া দেয়নি বলে অভিযোগ চন্দ্রিমার।
আগামী ৩১ জানুয়ারি থেকে সংসদের বাজেট অধিবেশন শুরু হতে পারে। বাজেট অধিবেশন ৬ এপ্রিল পর্যন্ত চলতে পারে। অধিবেশন শুরু হবে লোকসভা ও রাজ্যসভার যৌথ অধিবেশনের মাধ্যমে।
দিল্লিতে শুরু হয়েছে সপ্তম নীতি আযোগের বৈঠক। এই বৈঠকের প্রধান আলোচ্য বিষয় হল শস্য বৈচিত্র, নগর উন্নয়ন, জাতীয় শিক্ষা নীতি (NEP) বাস্তবায়নের মত বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা করা। এই বৈঠকে দীর্ঘ দিন পরে উপস্থিত হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সরকারী বিবৃতিতে বলা হয়েছে, "গভর্নিং কাউন্সিল হল একটি ফোরাম যেখানে কেন্দ্র এবং রাজ্য স্তরে দেশের সর্বোচ্চ রাজনৈতিক প্রধান উন্নয়ন সম্পর্কিত সমস্যাগুলির উপর আলোচনা করেন এবং জাতীয় উন্নয়নের জন্য উপযুক্ত সমাধানের বিষয়ে সম্মত হন।"
তরুণ প্রজন্মের মধ্যে স্থুলতা মাত্রাতিরিক্ত হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই জন্য যে সব খাবারে বেশিমাত্রায় নুন, চিনি বা চর্বি থাকে সেই ধরনের খাবারের প্রতি কর বসানোর পরিমান বৃদ্ধির কথা ভাবার একটা পরিকল্পনা করছে কেন্দ্র, এমনটাই জানাল নীতি আয়োগ। চিপস, ভুজিয়ার মত মুখোরোচক খাবারগুলোর ওপর কেন্দ্রকে করের পরিমান বাড়ানোর প্রস্তাব দিল নীতি আয়োগ।