কলকাতার বাড়ি থেকে চিরদিনের মতো চলে যাওয়ার আগে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে কেন যেতে চেয়েছিলেন সুভাষচন্দ্র বসু?
নেতাজির জন্মদিন গোটা দেশেই মর্যাদার সঙ্গে পালিত হয়। তাই ওই দিনটিকে জাতীয় ছুটির দিন ঘোষণা করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ‘ব্যক্তিগত ভাবে’ উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ এগারো বার তাঁকে কারারুদ্ধ করেছিল। তাঁর বিখ্যাত উক্তি "তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেবো।" তিঁনিই সুভাষ চন্দ্র বোস। নেতাজির ১২৭ তম জন্মদিবসকে ঘিরে আবেগ তাড়িত গোটা দেশ।
৪ জুলাই ১৯৪৪ নেতাজি আজাদ হিন্দ ফৌজ নিয়ে বার্মা পৌঁছান যেখানে তিনি বলেছিলেন "তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব।" তাঁর চিন্তাধারা আজও যে কারও মন ও শরীরে দেশাত্মবোধের আগুণ জ্বালাতে পারে। রইল তাঁর এমন ১০ বানী যা সকল ভারতীয়র জানা উচিত-
সুভাষচন্দ্র বসু অত্যান্ত মনোযোগী আর প্রতিভাশালী ব্যক্তিত্ব ছিলেন। ওড়িশার কটকে জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তাঁর পড়াশুনা শুরু হয়।
নেতাজি ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। ভারত সরকার নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জন্মবার্ষিকী স্মরণে ২৩ জানুয়ারীকে 'বীরত্ব দিবস' হিসাবে পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আসুন জেনে নেই এর ইতিহাস।
চন্দ্র বসু বলেছেন, "আমি যখন বিজেপিতে যোগদান করি, তখন আমাকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল যে আমাকে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু এবং শরৎচন্দ্র বসুর অন্তর্ভুক্তিমূলক আদর্শ প্রচার করতে দেওয়া হবে৷ তবে সেরকম কিছুই হয়নি। তাই যা চেয়েছিলাম তা করতে দেওয়া হয়নি।"
‘বিজেপি, কংগ্রেস, সিপিএমের শয়তান গুলোকে নিমন্ত্রণ করে খাওয়ান রাজ্যপাল। রাজভবনে জায়গা কম হলে জোড়াসাঁকো নিন। বড় শান্তির জায়গা জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি। এখান থেকেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শান্তির পক্ষে বার্তা দিয়েছিলেন।’
রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মুর নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠান নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপির বিবাদ। কুণাল ঘোষ বললেন বিজেপির অভিযোগ ভিত্তিহীন।
২৩শে জানুয়ারি সারাদিন দেশের নানা প্রান্তে কি ঘটল, কোন কোন খবর পেল শিরোনাম, এবার এক নজরে দেখে নিন আগের দিনের ১০টি গুরুত্বপূর্ণ খবর, যা সারা দেশে তোলপাড় ফেলেছে।