হাতে গোনা কয়েকটি জায়গায় অশান্তির খবর হয়েছে বলে দাবি তাঁর এবং সেইসমস্ত জায়গায় তৃণমূলের কর্মীদের ওপরেই টার্গেট করে আক্রমণ চালানো হয়েছে বলে একযোগে বিজেপি, সিপিআইএম এবং কংগ্রেসকে নিশানা করেছেন কুণাল ঘোষ।
দিকে দিকে তৃণমূল কর্মীদের ওপর হামলা হওয়ার ঘটনাকে মর্মান্তিক এবং দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছে রাজ্যের শাসকদল।
মুর্শিদাবাদের কান্দি থানার অন্তর্গত কুমার ষন্ড গ্রাম পঞ্চায়েতের ডাঙ্গাপাড়া মোড়ে টিকিট না পেয়ে বিক্ষোভ দেখাল তৃণমূলের নেতা কর্মীরা। যাদের নমিনেশন করার কথা ছিল হটাৎ তারা জানতে পারে, তাদের নাম বাদ গিয়েছে ।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হতেই সবার তৎপরতা শুরু হয়েছে । হাতে আর একমাসও সময় বাকি নেই। এই পরিস্থিতিতে মেদিনীপুরের এগরায় বিরোধী শিবিরে বড়সড় ভাঙ্গন ধরালো তৃণমূল ।
পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে ডোমজুড়ে তৃণমূলের কর্মীসভা । আর সেই কর্মীসভা থেকে একযোগে বিজেপি ও সিপিএমকে আক্রমণ করলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ।
ব্লক তৃণমূল নেতৃত্ব ও বুথের নেতারা কুকুর বিড়ালের মতো আচরণ করে, অভিযোগ এনে একাধিক তৃণমূল কর্মী দলত্যাগ করে কংগ্রেসে যোগদান করল । টিকিট পাবেনা ভেবেই দলত্যাগ দাবি তৃণমূল প্রধানের ।
ভাঙ্গরে পোলেরহাট অঞ্চলে যোজনা ঘরের সার্ভে করতে গেলে পঞ্চায়েত কর্মীকে বিদ্যুতের খুঁটিতে বেঁধে রাখার অভিযোগ উঠে । উল্টোদিকে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নতুন হাট বাজারের সামনে কাঠের গুড়ি ফেলে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে তৃণমূল কর্মীরা ।
পঞ্চায়েত ভোটের দিন এখনো ঘোষণা হয়নি, তার আগেই অন্তিম পরিণতি তৃণমূল কর্মীর । দোষীদের শাস্তির দাবিতে পথ অবরোধ করে তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা ।
রাজ্যে শূণ্য থাকলেও পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে শক্তি বৃদ্ধি হচ্ছে জাতীয় কংগ্রেসের। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ফের ধাক্কা খেল শাসক শিবির।একমাসের ব্যবধানে পরপর দুইজন শাসকদলের পঞ্চায়েত সদস্যের দলত্যাগে অস্বস্তিতে পড়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।
হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লকের দৌলত নগর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত আমদোল ঘাট সহ পার্শ্ববর্তী কয়েকটি বুথ থেকে প্রায় ৮০০ কংগ্রেস কর্মী যোগ দেয় তৃণমূলে। পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ মোঃ সামাউনের নেতৃত্বে হয় এই যোগদান।