ডেঙ্গু ইস্যুতে বিধানসভায় তুমুল বিক্ষোভ বিজেপি-র। মশারি নিয়ে বিক্ষোভ বিজেপি বিধায়কদের। ‘ডেঙ্গু আটকাতে ব্যর্থ সরকার। এখন বিরোধীদের কাছে পরামর্শ চাইছে রাজ্য। ডেঙ্গু সংক্রমণ নিয়ে কোন তথ্যই দিতে চাইছে না রাজ্য সরকার।’
ভোট পর্বে রাজ্যজুড়ে চলা হিংসার ঘটনার দায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীকেই নিতে হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম দাবি করেছিল, দিল্লিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাহের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন রাজ্যপাল। তাঁকে রাজ্যের ‘নির্বাচনী হিংসা’র বিষয়ে জানাতে পারেন। সোমবার সন্ধ্যায় সম্ভবত সেই কাজটাই করতে চলেছেন তিনি।
আমি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসা করতে চাই আপনি কী ধরনের গণতন্ত্র চান? আজ আপনার হাতেও রক্ত লাগল। বললেন অধীর চৌধুরী।
তৃণমূলে থাকাকালীন উপমুখ্যমন্ত্রীর পদও অফার করা হয়েছিল শুভেন্দুকে কিন্তু সব ছেড়ে চলে এসেছিলেন বলেই দাবি করলেন তিনি।
বিধানসভা নির্বাচনের স্মৃতি ফিরল পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচারে। এবারও ভোট প্রচারে গিয়ে পায়ে চোট পেলেন মমতা। ভর্ত রয়েছেন এসএসকেএম হাসপাতালে।
একই সময় উত্তরবঙ্গ সফরে যাচ্ছেন রাজ্যপাল ও মুখ্যমন্ত্রী। রবিবার থেকেই পঞ্চায়েতের জন্য পাহাড়ে শুরু হয়েছে নির্বাচনী প্রচার।
কোন ক্ষেত্রে কাজের গতি কতটা সন্তোষজনক সেবিষয়টিও খতিয়ে দেখা হবে। আজকের বৈঠকে উঠে আসতে পারে দুয়ারে সরকার থেকে রাস্তা তৈরি অব্দি একাধিক বিষয়।
কেষ্টর অনুপস্থিতিতে নিজেই বীরভূম জেলার দায়িত্ব নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার কালীঘাটের বাড়িতেই দলীয় বৈঠকে বসতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে মমতার মুখে কর্মসংস্থানের বার্তা রাজনৈতিকভাবে বিশেষ গুরুত্ব লাভ করেছে। যদিও আগেও রাজ্যে বেকারত্বের হার কমার পরিসংখ্যানও তুলে ধরেছিল নবান্ন।