দেখা গিয়েছে সেনাবাহিনী পুলিশ কর্মীদের পিটিয়ে রক্তাক্ত করে ফেলে। পাকিস্তানি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুলিশ সদস্যদের ভুল ছিল যে তারা এক সেনা জওয়ানের ভাইয়ের কাছ থেকে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করে।
প্রশ্ন উঠছে পঞ্জাব থেকে গ্রেফতার হওয়া সত্ত্বেও কেন দিল্লি বা পঞ্জাবের জেলে না রেখে অসমের ডিব্রুগড়ে কেন নিয়ে যাওয়া হল অমৃতপালকে? এমনকি অমৃতপালের সহযোগীদেরও ডিব্রুগড়ের জেলেই বন্দি করে রাখা হয়েছে।
গ্রেফতারির যে ছবি প্রকাশ্যে এসেছে সেখানে তার পরনে সাদা কুর্তা এবং মাথায় হলুদ পাগড়ি দেখা যাচ্ছে।
পঞ্জাব পুলিশের জালি অমৃতপাল সিং-এর দেহরক্ষী তেজিন্দর। তার কাছে রয়েছে খালিস্তান আন্দোলনের প্রচুর তথ্য।
পঞ্জাব পুলিশের চোখের সামনে দিয়েই পালিয়ে গেছেন খালিস্তানি নেতা অমৃতপাল সিং। জঙ্গি দলপতির খোঁজে দিনভর তল্লাশি চালাচ্ছে তদন্তকারীরা।
গায়ক সিধু মুস ওয়ালা হত্যা মামলার কিনারায় পঞ্জাব পুলিশের বড়সড় সাফল্য। পশ্চিমবঙ্গ-নেপাল সীমান্ত থেকে পাকড়াও আততায়ী।
প্রধানমন্ত্রী মোদীর নিরাপত্তা বিঘ্নের ঘটনা নিয়ে সরব সব মহল। রোজই একে ঘিরে কোনও না কোনও চাঞ্চল্যকর দাবি উঠছে। রাজনৈতিকভাবে প্রবল চাপ তৈরি হয়েছে কংগ্রেসের উপরেও। এরমধ্যে অবিজেপি দলের মুখ্য নেতারাও এতে পঞ্জাব সরকারকে তুলোধনা করছেন।
বাঙ্গুরে বৃদ্ধা খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও এক অপরাধী। ভিন রাজ্য থেকে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করল লেক টাউন থানার পুলিশ।
লকডাউনে দুই ভূমিকা পঞ্জাব পুলিশের আইনঅমান্যকারীদের রাস্তাতেই শাস্তি বাড়ি বাড়ি গিয়ে রসদ পৌঁছাল পুলিশ পুলিশের ভূমিকাকে সাধুবাদ মুখ্যমন্ত্রীর