শনিবার ভ্লাদিমির পুতিন প্রতিবেশী বেলারুশে কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েনের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছেন। এই ঘোষণাকে ইউক্রেনে সামরিক সহযোগিতা বাড়ানো পশ্চিমি দেশগুলোর জন্য সতর্কতা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
মার্কিন গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ-র প্রধান আরও জানিয়েছেন, কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহারের পরিকল্পনার কোনও প্রমাণ আজও আমেরিকার হাতে নেই। তাই তারা প্রমাণ দিতে পারছে না।
ক্রমশই ভঙ্কর আকার নিচ্ছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia-Ukraine War)। গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবার আর্থাৎ ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে। তারপর থেকে শুরু করে এপর্যন্ত ইউক্রেনের প্রায় অধিকাংশই দখল করে নিয়েছে রাশিয়া। এই অবস্থায় রুশ সেনার নজরে পড়েছে ইউক্রেনের বৃহত্তম পারমাণবিক কেন্দ্র ঝাপোরিজিয়া (zaporozhzhia nuclear power plant)। যেখানে শুরু হয়েছে গোলা বর্ষণ। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই চেরনোবিল (Chernobyl disaster) প্রসঙ্গ তুলে রাশিয়াকে সতর্ক করেছে ইউক্রেন। প্রায় ৩৬ বছর আগের চেরনোবিল প্রসঙ্গ নতুন করে প্রসাঙ্গিক করে দিল ইউক্রেন - রাশিয়া যুদ্ধে।
ইউক্রেনের রাষ্ট্রপতি ভলোদিমির জেলেনস্কি টুইটারে বলেছেন, "আমাদের সেনা তাদের জীবন দিচ্ছে যাতে ১৯৮৬ সালের ট্র্যাজেডির পুনরাবৃত্তি না হয়, এটি সমগ্র ইউরোপের বিরুদ্ধে যুদ্ধের ঘোষণা।"
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নামে আজও রয়েছে যুদ্ধাপরাধীর তকমা। অথচ, পরমাণু বোমা হামলা করার পরও আমেরিকা যুদ্ধাপরাধী নয়।